আছে এমত তাৎপর্য্য না হয় ; ২৭ ৷ আমি প্রাণ প্রজ্ঞাত্ম হুই ইত্যাদি শ্রুতির দ্বারা প্রাণ বায়ু উপাস্য হয় কিম্বা জীব উপস্য হয় এমত नई । প্রাণস্তথানুগমাং। ২৮ । প্রাণ শব্দের এখানে ব্ৰহ্ম কথনের অনুগম অর্থাৎ উপলব্ধি হইতেছে অতএব প্রাণ শব্দ এই স্থলে ব্রহ্মবাচক কারণ এই যে সেই প্রাণকে পর শ্রুতিতে অমৃত অর্থাৎ ব্রহ্মরূপ করিয়া কহিয়া ছেন ॥২৮। ন বক্তবাত্মোপদেশাদিতি চেং অধ্যাত্মভূমী হস্মিন ॥ ২৯ । ক্টন আপনার উপাসনার উপদেশ করেন অতএব বক্তার অর্থাৎ ইন্দের প্রাণ উপাসা হয় এখত নয় যেহেতু এই প্রাণ বাবে বেদে কহিতেছেন ঘে প্রাণ তুমি 2 সকল ভূত এই রূপ অধ্যাত্ম সম্বন্ধের বাহুল্য আছে ধস্থত আতুকে বহ্মের সহিত ঐক্য জ্ঞানের দ্বারা ব্ৰহ্মাভিমানী হুইয়। “ ইন্দ্র আপনার প্রাণের উপাসনার নিমিত্ত কহিয়াছেন । ২৯ । শাস্ত্রদৃষ্টা ভূপদেশে বামদেববং ৩। আমাৰ উপাসনা, করন্থ এই বাকা আমি ব্ৰহ্ম হই এমত শাস্ত্র • দৃষ্টিতে ইন্দ্র কঠিয়ছেন স্বত" রূপে আপনাকে উপাস্য করিয়া কহুেন নাই ঘেমত বামদেব আপনাকে ব্ৰহ্মাভিমান করিয়া আমি মনু হইয়াছি আমি সূর্য হইযাছি এইমত বাকী সকল কহিয়াছেন। ৩০। জীবমুখ্যপ্রাণলিঙ্গান্নেতি চেন্নোপাসাত্রেবিধাদাশ্রিতত্বাদিহ তদোগাং || ১১ জীব আর মূখ্য প্রাণের পৃথক কথন বেদে দেখিতেছি অতএব প্রাণ শব্দ এখানে ব্রহ্মপর না হয় এমত নয়। উভয় শব্দ ব্রহ্ম প্রতিপাদক (£ ੋਸ਼ হয় যেহেতু এ রূপ জীব আর মুখ প্রাণ এবং ব্রহ্মেব পৃথক পৃথক উপাসনা হইলে তিন প্রকাৰ উপাসনার আপত্তি উপস্থিত হয তিন প্রকার উপাসন। অগতা অঙ্গীকাৰ কবিতে হইল এমত কহিলে পারবে নাই যেহেতু জীব আর মধ্য প্রাণ এই ভূঁই অধ্যাস রূপে ব্রহ্মের আশ্রিত হযেন আর সেই ব্রহ্মের ধৰ্ম্মের সংযোগ রাখেন যেমত রজ্জ কে আশ্রয় করিয়া ভ্রমরূপ সর্প পৃথক উপলব্ধি হইয়াও রক্ষর আশ্রিত হয় আর রজ্জর ধৰ্ম্ম রাখ অর্থাৎ রজ্জ না থাকিলে সে সপ্লের উপলব্ধি আর থাকে না। এক বস্তুতে অন্য বস্তুর জ্ঞান • হওয়া অধ্যাস কহেন ৷ ৩১ ৷ ইতি প্রথমাধ্যায়ে প্রথম পাদ: | f