পাতা:রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ (নিউ এজ ২য় সংস্করণ) - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/২৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R बांभड वांश्ऐिी ७ ख९कांकौब दवनमांख বিদ্যাসাগর মহাশয় প্রভৃতি কতিপয় বন্ধু লেখক-শ্রেণীগণ্য হইলেন। কাৰ্য্যকালে সাবাদ প্ৰসাদ আসিলেন না ; অপরাপর লেখকগণও আদর্শন হইলেন ; সোমপ্রকাশ সম্পূর্ণ রূপে দ্বারকানাথ বিদ্যাভূষণের উপরেই পডিয়া গেল। তিনি অধ্যাপকতা বাদে যে কিছু অবসরকাল পাইতেন, তাহা সমুদয় সোমপ্ৰকাশ সম্পাদনে নিয়োগ কবিতে লাগিলেন । তাতার ন্যান্য কৰ্ত্তব্য-পরায়ণ মানুষ আমরা অল্পই দেখিয়াছি । তিনি যখন সংস্কৃত কলেজের পুস্তকালযে পাঠে নিমগ্ন পাকিতেনী, তখন দেখিলে বোধ হইত না যে, অধ্যাপকতা কাৰ্য্য সুচাৰুৰূপে নিম্পন্ন করা ভিন্ন তাহার। পৃথিবীতে আব কোনও কাজ আছে। আবার যখন গুতে সোমপ্রকাশের জন্য রাশীকৃত দেশী ও বিলাতী সংবাদ-পত্র, গবৰ্ণমেণ্টেব্য রিপোর্ট ও গ্ৰন্থাদি পাঠে মগ্ন থাকিতেন, তখন কোথা দিয ঘণ্টার পাব ঘণ্টা যাইত তাহাব জ্ঞান থাকিত না । রাত্রি ১১টাব সময় শাষন করিতে যাইবার পুর্বে দেখিয়াছি তিনি কাৰ্য্যে মগ্ন আছেন, রাত্ৰি ৪টাব সময়ে উঠিযা দেখিয়াছি তিনি কাৰ্য্যে মগ্ন আছেন। আমাব বয়সের মধ্যে প্ৰত্যুষে উঠিযা তাহাকে কাপনাও ঘুমাইতে দেখিয়াছি। এরূপ মনে <ध बन्म | দেখিতে দেখিতে সোমপ্ৰকাশেব প্ৰভাব চাবিদিকে বিস্তুত হইয়া পড়িল । প্রভাকর ও ভাস্কর প্রভৃতি বঙ্গসমাজেব নৈতিক বায়ুকে দূষিত করিয়া দিষ। ছিল, সোমপ্ৰকাশের প্রভাবে তাহ দিন দিন বিশুদ্ধ হইতে লাগিল । সোমবাব আসিলেই লোকে সোমপ্রকাশ দেখিবাব জন্য উৎসুক হইয়া থাকিত । যেমন ভাষাবি বিশুদ্ধতা ও লালিত্য, তেমনি মতেব উদাবত ও যুক্তি-যুক্ততা, তেমনি নীতিব উৎকর্ষ। চিত্তেব একাগ্রতাটাই সোমপ্ৰকাশের প্রভাবেব মূলে ছিল। তত্ত্ববোধিনী সম্পাদন বিষযে অক্ষয বাবুর চিত্তেব অদ্ভুত একাগ্ৰতাব অনেক গল্প শুনিয়াছি , আর সোমপ্ৰকাশ সম্পাদন বিষযে বিদ্যাভূষণ মহাশযের চিত্তের একাগ্ৰতা দেখিয়াছি ; তাহার অনুরূপ সমগ্ৰ হৃদয় মনের একীভাব। আর কখনও দেখি নাই । তিনি সোমপ্রকাশে যাত লিখিতেন তাহাব এক পংক্তি কাহারও তুষ্টি সাধনের প্রতি দৃষ্টি রাখিষা লিখিতেন না। লোক সমাজে আদৃত হইবাব লোভে লোকের রুচি বা DDDBBBD BDDB BDBBB DDD DBBBDD DS DBDD BBDB BBBK BDBDDD সহিত বিশ্বাস করিতেন, তাহা হৃদয়-নিঃস্থত অকপট-ভাষাতে ব্যক্ত কবিতেন তাহাই ছিল সোমপ্রকাশেব সর্বপ্ৰধান আকর্ষণ । এই আকর্ষণ এতদূর প্রবল ছিল যে, বিদ্যাভূষণ মহাশষ নিজ কাগজের বার্ষিক মূল্য করিয়াছিলেন। ১০২ দশ টাকা এবং তাহাও আগ্রিম দেয়। বাস্তবিক দশটি টাকা অগ্ৰে প্রেরণ ন করিলে কাহাকেও একখানি কাগজ দেওয়া হইত না । ইহাতে ও সোমপ্রকাশেবা গ্ৰাহক সে সময়ের পক্ষে বহুসংখ্যক ছিল । সোমপ্ৰকাশ যদিও ১৮৬৩ সালের পুর্বেই প্ৰকাশিত হইয়াছিল, তথাপি