রামতনু লাহিড়ী ও তৎকালীন বঙ্গসমাজ উত্তেজনা হয়। এরূপ কথা শোনান হইত না ; এবং ব্ৰাহ্মসমাজের বন্ধুবান্ধব কম সাক্ষাৎ করিতেন। এইরূপে প্ৰায় দেড় বৎসব কাটিযা গেল। ইহার মধ্যে শেষকীত্তি বঙ্গের অঙ্গচ্ছেদের সময় ফেডাবেশন হলেব ভিত্তিস্থাপন উপলক্ষে বক্তৃত। বলিতে গেলে এক প্রকার মৃত্যু শয্যা হইতে লোকে তঁহাকে DBBD DD BBDS DDD DDD BBD BDBDDBDB BB DBD DBDBBD uBuuBDDB প্ৰত্যেক বাক্য অগ্নি উদগীরণ করিতে লাগিল। মানব-বাক্যোব যে এরূপ উন্মাদিনী শক্তি থাকে, লোকে তাহ! জানিত না । তিনি কি ভাবে যে ঐ সভাতে সভাপতিত্ব করিতে গিযাছিলেন, তাহা তাহাব বক্তৃতাতে উচ্চারিত নিম্নলিখিত প্ৰাৰ্থনা হইতে জানিতে পারা যায়। প্রার্থনা And Thou, Oh God of this Ancient land, the protector and saviour of Aryavarta and the Merciful Father of us all, by whatever name we call upon Thee, be with us on this day, and as a father gathereth his children under his arms, do Thou gather us under the protecting and sanctifying care. ঐ বক্তৃতাস্তে তিনি একটি ঘোষণা-পত্ৰ পাঠ কবেন, তাহাতে এই ব্যক্তি হয় যে, বঙ্গের অঙ্গচ্ছেদ করিয়া গবৰ্ণমেণ্ট যে অনিষ্ট সাধন কবিষাছেন, যথাসাধ্য সেই অনিষ্ট ফল নিবাবণ কবিবার জন্য শিক্ষিত বাঙ্গালীগণ প্ৰতিজ্ঞাবদ্ধঢ় হইতেছেন । বলিতে গেলে সেই ঘোষণা পত্র হইতেই বঙ্গদেশেব মতা বাজনৈতিক আন্দোলন উঠিয়াছে। আমব সেই তবঙ্গের মধ্যে বাস কবিতেছি। ইতাব চরম ফল কি দাডাইবে তাহা এখনও অনুভব করা যাইতেছে না। আনন্দমোহনেব ন্যান্য পবিত্র চিত্ত, অকপট স্বদেশপ্ৰেমিক চিন্তাশীল ও ভূয়োদর্শনবিশিষ্ট নেতা এখন কাৰ্য্যক্ষেত্রে থাকিলে বিশেষ উপকার হাইত मgनाङ् नाङ्ग्रे । এই ফেডাবেশন হলের ভিত্তি স্থাপনেব পাের আনন্দমোহন প্ৰায় এক বৎসর কাল জীবন্মতাবস্থাতে শয্যাশায়ী ছিলেন। তাহার মধ্যেও বন্ধুবান্ধবের ও পরিবারবর্গের অজ্ঞাতসারে অমৃতবাজার পত্রিকা প্ৰভৃতিতে লিখিতে ক্ৰটি করেন নাই। দেশের যে কল্যাণচিন্তা দিন রাত্রি তাহাব হৃদয়কে অধিকাব করিয়াছিল, তাহা জীবন্মতাবস্থাতেও তাঁহাকে ছাডে নাই। অবশেষে ১৯০৭ সালের ২০ আগষ্ট প্ৰাতে প্ৰাণবায়ু তাহার রুগ্ন ভগ্ন দেহকে পরিত্যাগ করিয়া গেল । ব্ৰাহ্মসমাজ একজন আদর্শ নেতা হারাইল ; জননী জন্মভূমি একজন অকৃত্ৰিম ভক্ত সেবক হারাইলেন ; বঙ্গদেশ একজন প্ৰতিভাশালী
