8 রত্ন-রহস্ত । “মনার” “হারফলক” “নক্ষত্রমালা” “মণিসোপান” “চাটুকার” “একাবলী" ও “ঘটি”। এই সকল হারের সঙ্গে রত্নাস্তরের যোগ থাকিলে নামান্তরও হইয়া থাকে । - দীৰ্ঘে চতুর্হস্ত এবং লতায় ( নহর ) অষ্টাধিক সহস্ৰ * ; এরূপ মুক্তাহারের নাম “ইন্দ্ৰন্থন” ইহা দেবতাদের ভূষণ। ইহার অৰ্দ্ধেক হইলে “বিজয়চ্ছন্দ” এবং অষ্টাধিক শতসংখ্যক নহরের মুক্তাহার “দেবচ্ছন্দ” নামে কীৰ্ত্তিত হয়। একাশীতি লতাযুক্ত হইলে “হার” এবং চতুঃষষ্টি লতায় “অৰ্দ্ধহার ”। ৫৪ কিম্বা ৬৯ নহর হইলে “রশ্মিকলাপ’ ৩২ লতা হইলে “গুচ্ছ’ এবং ২০ লতা হইলে SBB BBS BB BBB SBBBBSBB BBB SBBBBBBSS BBB SBBBS ৫ নছর হইলে “হারফলক” ২৭ নহর হইলে ‘নক্ষত্রমালা” অথবা “মুক্তহস্ত” তাহাতে মধ্যমণি এবং সুবর্ণগুলিক থাকিলে “মণিসোপান” বলা যায়। উক্তরূপ হার যদি তরলক্ষ অর্থাৎ মধ্যমণিযুক্ত হয়, তবে তাছাকে “চাটুকার" সংজ্ঞাও দেওয়া হয় । * ইচ্ছানুরূপসংখ্যক মুক্তাহারদ্বারা যে মণিহীন ও হস্তপরিমিত মালা প্রস্তুত হয় তাহার নাম “একাবলী” আর সেই একাবলী মালার মধ্যস্থলে যদি মণি থাকে, তবে তাহার নাম ‘যষ্টি”। এই সংজ্ঞাসমূহ বৃহৎসংহিতার বচনসমূহে উক্ত আছে ৷ যথা “সুরভূষণং লতানাং সহস্রমষ্টোত্তরং চতুর্হস্তম্। ইন্দ্রচ্ছন্দোনামা বিজয়চ্ছন্দস্তদৰ্দ্ধেন ॥ শতমষ্টযুতং হারো-দেবচ্ছন্দোহশীতিরেকযুত । অষ্টাষ্টকোহর্দ্ধহারে রশ্মিকলাপশ্চ নবযটকঃ ॥ দ্বাত্রিংশত তু গুচ্ছে বিংশত্যা কীৰ্ত্তিতোহন্ধগুচ্ছাখ্যঃ। ষোড়শভিক্ষ্মাণবকো-স্বাদশভিশ্চাদ্ধমাণবকঃ ॥ মন্দরসঙ্গোইষ্টাভিঃ পঞ্চলত হারফলকমিভুক্তিম্। সপ্তবিংশতিভিমুক্তহস্তোনক্ষত্রমালেতি ॥ অস্তরমণিসংযুক্তো-মণিসোপানং সুবর্ণগুলিকৈবা । তরলকমণিমধ্যং তজ বিজ্ঞেয়ং চাটুকারমিতি ॥ S BB BB BBB BBS BBBS BBBB BBS BBB BB BBBB SDDDS DBBS BDDD नश्व “जूख+” । 3.
- {
