বেদ-প্রচার । କ୍ଟଷ୍ଟ কুৎসঞ্চযিঃ পংক্তিচ্ছনঃ বিশ্বেদেবী দেবতাঃ । $శిe a | l | i ২। শ্রম অপূস্ব ১ । স্তর স্বপর্ণে ধাৰতে দিবি। নৰে হিরণ্য নেময়ঃ পদং বিন্দতি বিদ্যুতে বিত্তং মে। অস্ত রোদসী। ১ । ১ জলময় মগুলের মধ্যে বর্তমান, স্বৰ্য্যরশ্মিযুক্ত চক্রম ছালোকে ধাবিত হইতেছেন । হে দীপ্তিমন রমণীয়প্রান্ত চন্দ্ৰ-য়শ্মি সকল ! আমার ইন্দ্রিয়গণ তোমাদিগের প্রান্তভাগও জানিতে পারিতেছে না । হে স্বর্গ ও হে পৃথিবি ! আমার এই স্তোত্র অবগত হও । এদিকে এই পৰ্য্যন্ত । ইহার আয় তর্ক নাই। বেদকে সমস্ত জগতের মূলীভূত কারণ বল বা মহাতুতের নিশ্বাস কি প্রজাপতি-শ্মশ্র বল, কিছুতেই কিছু করিতে পারিবে না। তর্কের প্রবল তরঙ্গে সকল শেষ হইয়া যাইবে । বেদপ্রচার লিখিতে গিয়া তৎসম্বন্ধে নানা কথার তরঙ্গ উঠিল ; কিন্তু কি করা যায়, এই উনবিংশ শতাব্দীতে মনের কথা গোপন রাখা অন্যায়, এজন্য এতৎসম্বন্ধে কিছুই পাঠক মহাশয়গণের নিকট প্রচ্ছন্ন রাখিলাম না। ইহাতে তাহারা আমাকে যাহা মনে করেন করিবেন । যখন ইয়ুরোপে ডারুইন বানর হইতে মনুষ্যের উৎপত্তি বিষয়ক মত প্রচার এবং বুকনরের স্থায় পণ্ডিতগণ ঈশ্বরের স্থায়িত্ব লোপ করিবার মানসে গ্রন্থ প্রকাশে সাহসী হইয়াছেন, তখন আমার স্তায় ক্ষুদ্র ব্যক্তির প্রচলিত-ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ দুই চারিট কথায় আর কি হইতে পারে ? 感、 উপসংহার কালে প্রকৃত প্রস্তাবের অনুসরণ করিয়া প্রবন্ধ শেষ করা আৰশুক । বেদ অভ্রান্ত ধৰ্ম্মগ্রন্থ বলিয়া তৎসম্বন্ধে দোষ অনুসন্ধান করুt হইতেছে, কিন্তু তাহা না হইলেও উহা অতি প্রাচীন কালের একমাত্র গ্রন্থ এবং তাহার ভাষাও অতি প্রগাঢ়, সুতরাং সকলের মাননীয়। বিশুদ্ধ স্বর সংযোগে শ্রুতি-গানে কাননের পশু পক্ষীও মোহিত হয়। ইহার মধ্যে মধ্যে কবিতা সরস-কবিত্বসম্পন্ন এবং তাছাতে আদিমকালের মন্থষ্যের মনের ভাব । উত্তমরূপ ব্যক্ত হইতেছে। এজন্তই বেদ জৰ্ম্মননিবাসী পণ্ডিতগণের কণ্ঠহার হইয়াছে এবং এজন্তই কি স্বদেশে কি বিদেশে ইহার সন্মান উত্তরোত্তর বৃদ্ধি
