》とと রামানুজচরিত। রাথিলেন। পরে তিনি দেববাজমুনি’ নামে ও খ্যাত হইয়াছিলেন। যতিরাজ কৃপাপূৰ্ব্বক ঐ যতিববকে চরণোদক এবং ভূক্তবিশি? অন্ন প্রসাদ অর্পণ করিলেন। দেববাঙ্গমুনিও ভক্তি সহকারে ঐ প্রসাদ গ্রহণ কবিয়া কৃতাৰ্থ হইলেন এবং ঐ দিন হইতে সুতিবাঞ্জের নিকট ভট্টনাথের প্রবন্ধ-সমূহ ও সমস্ত দ্রাবিড়সিদ্ধান্ত অধ্যয়ন করিতে প্রবৃত্ত হইলেন । এইরূপে যতিবাজ প্রিয় শিষ্য কুবেশ দাশবথি ও বিখ্যাত দেববাজমুনিব সহিত পরম আনন্দে শ্রবঙ্গনগৰে বাস কবিতে লাগিলেন। মাননার ও কিছু দিন পরে বামায়জের মনে চিস্ত হইল, প্রমেয়দার ব্যঞ্জমূৰ্ব, প্রতিভা বিদ্যা তেজ ও শোভায় আম গ্রন্থ প্রণয়ন । অপেক্ষ যে শ্ৰেষ্ঠ তদ্বিষয়ে কেনই সন্দেহ নাই। তবে যে এই মহাত্মা আমার শিষ্যত্ব অঙ্গীকার কপিয়াছেন, ভগবানের কৃপাকটাক্ষই তাহাব একমাত্ৰ কাৰণ। নতুবা বাদে ইহাকে কে পবাস্ত কবিতে পাবে ? পূর্ণিমার দিন সমূদেব উৰ্ম্মি-সকল যেমন স্তবে স্তবে অবিবাম-গতিতে আসিতে থাকে, বিচার-কালে এই মহাপুরুষের রসনায়ু যুক্তি-সকলও তদ্রুপ অবিশ্বাস্ত আবভূত হয়। অতএব এতাদৃশ মহাত্মা ব্যক্তিকে নিজ-সন্নিধানে সাধারণ সন্ন্যাসীৰ ন্যায় না বাথিয়াই হাব জন্য একটা পৃথক স্থান করুন করা আবশ্যক। তাহার পব, তিনি অল্প দিনের মধ্যেই যজ্ঞমূৰ্ত্তির দন্ত বচ্চকক্ষবিশিষ্ঠ একটা পৃথক মঠ প্রতিষ্ঠিত কবিয়া দিলেন। উহ! সৌন্দর্ঘ্যে ও বিভবে অবিকল যতিবাজেব মঠের টুল শোভা পাইতে লাগিল। দেববাজমুনি সেই মঠে বাস কবিতে লাগিলেন। ঐ সময় ভক্তগ্রামপুর্ণ মরুথুগ্ৰামপূর্ণ অনস্তার্য ও যজ্ঞেশনামা চরিজন পরমভাগবত আসিয়া যতিবাজ রামানুজের
