রামানুজচরিত। همراه لا নিঃশঙ্কচিত্তে আহার্য গ্রহণ করিতে পারেন। ভোজন শেষ হইসে তাসূল প্রদান পূর্বক বিশ্রাম কবিতে অনুরোধ করিবে এল ঐ অতিথিব অনুমতি লই | ভোজন কবিতে যাইবে । আমি বৈষ্ণব অতিথির পূজার যে পদ্ধতি বলিলাম, কখনও উহাব অ্য? করা উচিত নহে। ঐ রূপ নিয়ম লঙ্ঘন করিলে প্রত্যায় হয়। যজ্ঞেশ ! তুমি দান্তিক কেবল খ্যাতিলাভেব নিমিত্ত ধৰ্ম্মকার্চো । অনুষ্ঠান কর, তুমি জান ? আমরা দস্তিক ব্যক্তিদের গৃত্বে কথন আশ্রয় গ্রহণ কবি না । জগতে সাত্ত্বিক আর ঈশ্বরকে অৰ্প করা যায়, আপত্ত্বিক অন্ন অগ্রাহ্য এবং ঈশ্বরকে অর্পণ কংিবা অযোগ্য ’। যজ্ঞেশ, যতিবাজের ঐক্ষপ বাক্য শুনিয়া নিতান্ত লক্রি হইলেন এবং কৃতাঞ্জলিপুটে বলিতে লাগিলেন,—“প্রভো আমার যথেষ্ট অপবাধ হইয়াছে, কৃপা করিয়া ক্ষমা করুন আপনার আগমন সংবাদে আমি এতদূর আত্ম-"ি ত হইয়াছনা যে, সমাগত বৈষ্ণু বগণের মথোচিত অভ্যর্থনা করিতে পাবি নাই। আমি গুপ্দেবেদ এবং অন্যান্য শ্রীবৈষ্ণৰ-মহা সত্তোব আরাধনা জন্য দ্রব্যসংগহে ব্যস্ত ছিলাম, তজ্জন্তই এই গুরুতর অপা{ ঘটয়ান্থে। করুণাময় আমার কথায় বিশ্বাস করুন, আf গৰ্ব্বিত নাই, নিবহঙ্কার হৃদয়েই সমুদয় কার্যোব অনুষ্ঠান কাদ থাকি, অতএব গুল্ক আমার প্রতি সুবিচার করুন, এই শণা: দীন শিষাকে রক্ষা করুন"। যক্তিরাজ যজ্ঞেশের ঐপি বিন্যবাদ পবিতুষ্ট হইয়া বলিলেন ;–“বংস যজ্ঞেশ ! তুমি আমার প্র শিষ্য, তোমাতে সমুদায় গুণই আছে, কেবল অতিথি-সে তোমার মতি নাই। তজ্জন্ত আমি উপদেশ দিতেছি, মঞ্চ ইং
