পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/১৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাণ্ডু ? 'S X তিনি যখন রণস্থল জুইতে হস্তী বা রথে আরোহণ পূর্বক প্রত্যাগমন করেন, তখন স্বজনের ল্যায় পুরবাসিবর্গের সর্বাদীন কুশল জিজ্ঞাসিয়া থাকেন । তিনি ঔরসজাত পুত্রের ন্যায় তাহাদিগের প্রত্যেককেই পুত্র কলত্র প্রেষ্য শিষ্য ও অগ্নিসংক্রান্ত সমগ্র সংবাদ অনুপূর্বিক জিজ্ঞাসা করেন । “কেমন শিষ্যেরা অপিলাদিগের শুশ্রুষা করিতেছে ? ভূত্যের-একাত্তমনে আপনাদিগের সেবা করিতেছে?” তিনি প্রায়ই আমাদিগকে এই রূপ কহিয়া থাকেন । প্রজাদের দুঃখ দেখিলে তিনি যার পর নাই দুঃখিত হন এবং উহাদের উৎসবেই পিতার ন্যায় পরিতোষ প্রাপ্ত হইয়া থাকেন । তিনি যখন কথা কছেন, উপহার বদনারবিন্দে মন্দ মন্দ হাস্য লিগত হয় । তিনি প্রাণপণে ধৰ্ম্মকে আশ্রয় করিয়া আছে । তাহার সমুদায় উদ্দেশ্যই শুভ ফল প্ৰসৰ করিয়া থাকে । বিবাদে উপহার কিছুমাত্র প্রবৃত্তি নাই । তিনি মুরগুৰু বৃহস্পতির ন্যায় উত্ত্বরোত্তর যুক্তি প্রদর্শন করিতে পারেন । উহার ক্ৰয় অতিক্ষুদৃষ্ঠ এবং লোচনযুগল বিত্তীর্ণও তাম্রবর্ণ, বোধ হয় যেন স্বয়ং বিষ্ণুই ভুলোকে অবতীর্ণ হইয়ছেন শৌর্য্য বীৰ্য্য এবং রণক্ষেত্রে লঘু সঞ্চরণ এই সমস্ত গুণে সাধারণে যার পর নাই তাহীর প্রতি অনুরাগ প্রদর্শন করিয়া থাকেন । তিনি প্রজাপালক । বিষয়ম্প্রন্থ উাহীর চিত্ত বিরুত করিডেপারেনা। এইসামান্য পৃথিবীর কী দূরে থাকুক ত্ৰৈলে