পাতা:রামায়ণ - অযোধ্যাকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অযোধ্যাকাণ্ড । ు ? আশঙ্কা উপস্থিত হইয়াছে । যদি প্রজাবর্গের, ভরতের ও আমার প্রিয়কাৰ্য সাধন করিবার ইচ্ছা থাকে, তাহা হইলে তুমি ক্ষাত্ত হও । বৃথা কথা লইয়া আর আন্দোলন করিও না । নৃশংসে ! আমি ও রাম আমরা ਚੋਣਾਂ ਵਿ। অপরাধ করিয়াছি ? তোমায় দুঃখ দিবার নিমিত্তই বা কি মন্ত্রণা করিতেছি? দেখ, তোমার এই সংকল্প সিদ্ধ হইবার নহে ; আমি, ভরতকে রাম অপেক্ষা ধাৰ্ষিক বিবেচনা করিয়া থাকি, তিনি যে রামকে বঞ্চিত করিয়া রাজ্য গ্রহণ করিবেন, কিছুতেই हैश সম্ভব হয় না । হা ! যখন রামকে কহিব, বংস ! আমি তোমায় বনবাস দিলাম, আমার এই কথা শুনিয়া রাহুগ্রস্ত শশাঙ্কের ন্যায় তাহার মুখশ্ৰী বিবর্ণ হইয়। যাইবে, বল দেখি তৎকালে কি ৰূপে তাহ চক্ষে দেখিব। আমি এই মাত্র মিত্ৰগণের সহিত রামের রাজ্যভিষেকের কথা স্থির করিয়া আইলাম, এখন পরাভূত সেনার ন্যায় কি রূপে তাহার প্রত্যাহার দর্শন করিব । আমি মনুরোধে এইরূপ অবিবেচনার কার্য্য করিলে মহীপালগণ দিক দিগন্তু হইতে আগমন করিয়া নিশ্চয়ই কহিবেন যে, এই ইস্কৃাকুর্তনয় রাজা অতিশয় বালক, ইনি কেন এতকাল রাজ্য পালন করিলেন? যুখন শাস্ত্রজ্ঞ গুণবাৰ क्लबर्ग আসিয়া আমাকে রামের বিষয় জিজ্ঞাসা করিবেন, ভখন আমি কি রূপে কহিব যে, কৈকেয়ীর যন্ত্রণায় তাহাকে