একষষ্টিতম সগ। _ অনন্তর আমি মহৰ্ষিকে কছিলাম, ভগৰৰ ! আমার সৰ্ব্বাঙ্গে ব্রণ, লজ্জtয় মন আকুল হইতেছে, আমি অভ্যন্তই পরিশ্রাত্ত , এ অবস্থায় সকল কথার উল্লেখ করা সম্ভবপর হইবে না, তথাচ কহি, শুনুন। একদা জটায়ু ও আমি, ইন্দ্ররিজয়গৰ্ব্বে স্ফীত হইয়া, পরম্পরের বীর্য্যপরীক্ষায় উৎসুক ছই । স্থির হইল, অস্ত না যাইতে, আমরা হুর্যের সন্নিহিত হইৰ । পরে কৈলাসবাসা মহর্ষিগণের অগ্রে পণ করিয়া, স্পৰ্দ্ধা প্রকাশ পূর্বক যুগপৎ আকাশে উঠিলাম। দেখিলাম, পৃথিবীতে নগরসকল রথচক্রের ন্যায় ক্ষুদ্র হইয়াছে ; কোথাও বাদ্যধ্বনি, কোথাও ভুষণরব, এবং কোথাও বা গায়িকারা রক্তাম্বর পরিধান পূর্বক সঙ্গীত করিতেছে। আমরা ক্রমশঃ উৰ্দ্ধে চলিলায়। বোধ হইতে লাগিল, পৃথিবীর বন শাল্বলের ন্যায়, শৈল উপলের ন্যায়, নদী স্থত্রের ন্যায়, এবং হিমালয়, বিন্ধ, ও সুমেৰু প্রভূক্তি বৃহৎ বৃহৎ পৰ্ব্বত সরোবরস্থ হস্তীর ন্যায় রছিয়াছে । আমরা গলদঘর্থ কলেবর, একাত্তই পরিশ্রান্ত ছইয়াছি, দাৰুণ মোছ
