বালকণগু | > 、" পুনৰ্ব্বস্ব নক্ষত্রযুক্ত নীহার-নির্মুক্ত শশধরের ন্যার উাহার অপূৰ্ব্ব এক শেভ হইল। সিদ্ধাশ্রমবাসী তাপসেরা বিশ্বামিত্রকে দর্শন করিবণমাত্র গণত্রোথান করিয়া যথোচিত উপচারে উপহার অর্চনা করিতে লাগিলেন । র্তণহীর বিশ্বণমিত্রকে অর্চনা করিয়া রাজকুমার রাম ও লক্ষণেরও অতিথিসৎকার করিলেন । , অনন্তর রাম ও লক্ষণ ক্ষণকাল মধ্যে শ্রান্তি দূর করিয়া কৃতাঞ্জলিপুটে কুশিক্ষনন্দনকে কছিলেন, তপোধন ! আপনি অণজিই যজ্ঞে দীক্ষিত হউন । আপনার মঙ্গল হইবে । অগপনার সংকল্প সিদ্ধ হইয়। এই আশ্রমের নাম সার্থক হউক । আপনি যাহা যাহা কহিলেন, অবিলম্বেই তৎসমুদায় সফল হউকৃ। জিতেন্দ্রিয় বিশ্বামিত্র তাহীদের এইরূপ বাক্য শ্রবণ করিয়া ঐ দিবস যজ্ঞে দীক্ষিত হইলেন । রজনী উপস্থিত। স্কন্দ ও বিশাখ সদৃশ রাম ও লক্ষণ পরম মুখে নিদ্রিত হইয়া প্রভাতে শয্যা হইতে উত্থিত হইলেন । উভয়ে পবিত্র হইয়। সন্ধ্যাবমান অর্থদান ও জপ সমাপন করিয়া ভূত-হুতাশন এবং মুখাসীন মহর্ষি কৌশিককে অভিবাদন করিলেন । • ( ४७ )
