রামায়ণ । فوذ ও ক্ষরিতুরগে আরোহণ পূৰ্ব্বক সসন্ত্রমে এই ব্যাপার প্রত্যক্ষ করিতে লাগিলেন এবং অন্যান্য অনেকেই দেখিবার নিমিত্ত ব্যঞ্জ হইয়া ভধায় আগমন করিলেন। তখন সেই জলদজালশূন্য স্বচ্ছ গগনস্তল আগমনশীল রেগণ ও উহাদের আভরণপ্রভায় কোটি-স্বৰ্য্য-প্রকাশের ন্যায় শোভা পাইতে লাগিল । চপল শিশুমার, সর্প ও মৎস্য সমুহ বিদ্যুতের ন্যায় উহার চতুর্দিকে বিক্ষিপ্ত হইয়া পড়িল এবং পাণ্ডুবৰ্ণ কেশরাজি খণ্ড খণ্ড ভাবে ইস্তস্তম্ভ বিকীর্ণ হওয়াতে উহা হংস-সঙ্কল শারদীয় মেঘে পরিবৃত বলিয়া বোধ হইল গমন-কালে গঙ্গার প্রবাহ কোথায় দ্রুতবেগে চলিল । কোন স্থলে কুটিল গতিতে, কোন স্থলে সঙ্ক চিত্ত, কোথায় স্ফীত ও কোথায় বা মৃদুভাবে বহিন্তে লাগিল । কোন স্থলে বা তরঙ্গের উপর ভরস্কাঘাত আরম্ভ হইল। কখন প্রবাছ-বেগ উৰ্দ্ধে উম্বিত কখন নিয়ে নিপতিত হইয় গেল। এই রূপে সেই পাপাপহীরক মিৰ্ম্মল জাম্বুবাজল শোভা পাইতে লাগিল । ধরাতলবাসী খবি ও গন্ধকের গঙ্গা শিবের উত্তমাঙ্গ इरेड নিপতিত হইতেছেন দেখিয়া পবিত্ৰৰোধে স্পর্শ করিতে লাগিলেন । যাহার শপ-প্রভাবে উন্নত লোক হইতে ভূতলে পণ্ডিত ইয়াছিল, ऊीशम्न श्रे গঙ্গা-মলিলে অবগাহন कग्लिश শাপমুক্ত श्रेन ५द९ भक्रलबूड হইয়া পুনরায়
