পাতা:রামায়ণ - বালকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বালকাও ৷ 'ס\ : צ তেছি, তোমাদিগের এই মেষের বৃষণ অাছে। অতএব তোমরা এই মেষবৃষণ গ্রহণ করিয়া অবিলম্বে ইন্দ্রকে প্রদান কর । এই মেষ ঘওভাবাপন্ন হইয়াও তোমাদিগের প্রীতি উৎপাদনে সমর্থ হইবে । অতঃপর যাহারা তোমাদিগের তুষ্টি সাধনোদেশে ঐক্ষপ মেষ দান করিবে,অক্ষয় ফল লাভে তাহারা কখনই বঞ্চিত হইবে না । পিতৃদেবগণ অগ্নির এইরূপ বাক্য শ্রবণ পূর্বক মেষৰূষণ উৎপাটন করিয়া ইন্দ্রে সন্নিবেশিত করিয়া দিলেন । তদবধি উণহাদিগেরও যও মেষ ভক্ষণের একটি নিয়ম হইল। বৎস! ইন্দ্র মহাত্মা গৌতমেরই তপঃপ্রভাবে মেষবৃষণ সম্পন্ন হইয়াছিলেন । এক্ষণে তুমি সেই পুণ্যকৰ্ম্ম মহর্ষির আশ্রমে প্রবেশ করিয়া দেবরূপিণী অহল্যাকে উদ্ধার কর । অনন্তুর রাম লক্ষণের সহিত গৌতমের আশ্রমে মহর্ষি বিশ্বামিত্রের পশ্চাৎ পশ্চাৎ প্রবেশ করিলেন । তথায় প্রবিষ্ট হইয়া দেখিলেন, তপঃপ্রভাবে মহাভাগ অহল্যার প্রভা অধিকতর পরিবর্ধিত হইয়াছে; সুতরাং মনুয্যের কথা দূরে থাকুক, সন্নিহিত হইলে দেব দানবেরও দৃষ্টি প্রতিহত হইয়া যায়। র্তাহার সৌন্দৰ্য্য সমর্শন করিলে বোধ হয় যে বিধাতা সবিশেষ আয়াস স্বীকার করিয়াই উহাকে নির্মাণ করিরাছেন। ফলত অহল্যার রূপলাবণ্য আলোকসামান্য। তিনি