পাতা:রামায়ণ - বালকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বtলকাও ! సిసి বচন বিশারদ মহর্ষি বিশ্বামিত্র গৌতম-তনয় শতানন্দের এইরূপ বাক্য শ্রবণ করিয়া কছিলেন, তপোধন । যাহা কৰ্ত্তব্য, কিছুই বিস্তৃত হই নাই। যমদগ্নির রেণুকার ন্যায় তোমার জমনী অহল্য তপস্বী গৌতমের সহিত সমাগত হইয়াছেন । শতানন্দ এই বাক্য শ্রবণ করিয়া রামকে কহিলেন, পুৰুষোওম! তুমি ত নির্বিন্ধে আসিয়াছ ? এই অমিতপ্রভাব মহর্ষির সহিত তোমার আগমন অণমাদিগের ভাগ্যক্রমেই ঘটিয়াছে । যাহার অতিবৃষ্টি প্রভৃতি কাৰ্য্য অতি আশ্চৰ্য্য, যিনি তপোবলে ব্রহ্মর্ষিত্ত্ব অধিকার করিয়াছেন, সেই কৌশিক আমাদিগের উভয়েরই হিতকারী, ইহা অামি বিলক্ষণ অবগত আছি। রাম! এই কঠোরতপা বিশ্বামিত্র তোমার রক্ষক, মুতরাং এই ভূলোকমধ্যে একমাত্ৰ তুমিই ধন্য। এক্ষণে এই মহাত্মা কৌশিকের যেরূপ তপোবল এবং যে প্রকারে ইনি ব্রহ্মর্ষিত্ত্ব লাভ করিয়াছেন, আমি ভাহা তোমার নিকট কহিতেছি, শ্রবণ কর । - পূৰ্ব্বকালে কুশ নামে কোন এক মহীপাল ছিলেন। তিনি ' স্বয়ং ভগবান প্রজাপতির পুত্র। র্তাহার আত্মজের নাম কুশলাভ ৷ কুশনাভ মহাবল-পরাক্রান্ত ও অতি ধাৰ্ম্মিক ছিলেন । কুশনাভের পুত্র গাধি । মহাতেজা বিশ্বামিত্র সেই গাধিরই আত্মজ। এই কতবিদ্য ধৰ্ম্মশীল মহর্ষি পূৰ্ব্বে বহুকাল শত্র দমন