পাতা:রামায়ণ - বালকাণ্ড (হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য্য).pdf/২২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষটপঞ্চাশও সর্গ।

  • @శి

মহাবল বিশ্বামিত্র বশিষ্ঠের এইরূপ বাক্য শ্রবণ পূৰ্ব্বক ‘ভিষ্ঠ ভিষ্ঠ বলিয়া আগ্নেয়াস্ত্র নিক্ষেপ করিলেন । তদর্শনে মহর্ষি দ্বিতীয় কালদণ্ডের ন্যায় ব্রহ্মদও উদ্যত করিয়া ক্ৰোধভরে কহিলেন, রে ক্ষত্ৰিয়াধম! এই ত আমি দণ্ডায়মান, রহিয়াছি । তোর কতদূর বল এখনই তাহ প্রদর্শন কর । তপোবলে অন্তলাভ করিয়া তোর মনে যে গর্কের আবির্ভাব হইয়াছে, আমি এই দণ্ডেই তাহা দূর করিব । রে কুলপাংসন ! বিপুল ব্রহ্মবলের সহিত তোর ক্ষত্রিয় বলের তুলনাই হয় मा ।। ७थन छूरे जांभांज्ञ সেই অলৌকিক বল অবলোকন কর । এই বলিয়া তিনি যেমন জল দ্বারা জ্বলন্ত অগ্নি নিৰ্ব্বাণ করে সেইরূপ ব্ৰহ্মদও দ্বারা বিশ্বামিত্রের সেই ভীষণ আগ্নেয়ান্ত্র নিবারণ করিলেন । তখন গাধিনন্দন অধিকতর কুপিত হইয়া বাৰুণ, রৌদ্র, ঐন্দ্র, পাশুপত, ঐষীক, মানব, মোহন, গান্ধৰ্ব্ব, স্বপন, জ্বম্ভণ, সম্ভাপন, বিলাপন, শোষণ, দারণ, দুর্জয়, বজ্র, ব্ৰহ্মপাশ, কালপাশ, বাৰুণপাশ, ৰুজুপ্রিয় পিনাক, শুষ্ক ও আর্দ্র অশনি, দও, পৈশাচ, ও ক্ৰৌঞ্চাজ ।