পাতা:রামারঞ্জিকা.pdf/৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( २¢ ) হরিচর । একথা কতক দূর সভা বটে কিন্তু সাঙ্গস দুই }র উপায়ে জন্মে। প্রথমতঃ ঈশ্বরের প্রতি নিষ্ঠা-ঈশ্বর 恕 সকল কৰ্ম্ম করিতে থাকিলে আপনাপনি সাহস হয় । মৃতীয়তঃ শরীর পুষ্টি ও বলবান হইলে সাহস জন্মে। এতদেশীয় }ারীগণের যে সাহস নাই এমন বলিতে পারি না কারণ ঈশ্বর দেশে পতিপ্রাণী হইযা মৃত পতির সঙ্গে কোন দেশের লোক পুড়িয়া মরে? ঐ বিষয়ে হিন্দু জাতীয় স্ত্রীগণের অসীম rছল। কিন্তু তাহার বিপদ আপদে ও বিচ্ছেদ রয়োগাদি •কে অতিশয় বিহ্বল হয়—ধৈর্য অবলম্বন করিতে পারে না। ক্ষেপ ক্ষতাস সেইরূপ ফল-দেখ স্পার্টাদেশে যুবা লোক মৃগম যুদ্ধ যাত্র বরিত তৎকালীন তাহাদিগের মাতার বলিত --মুখ বাব। রণ কদাচ পরাঙ্মুখ হই ও নী—রণস্থল থেকে পল" আসিবার অপেক্ষ তথায় প্রাণ ত্যাগ কর শ্রেয়, ও স্বত্বে ভগ্ন হওয়া অপেক্ষ তোমার মৃত দেহ চৰ্ম্মের উপরে গামীত হওয়া আমার প্রতিজনক। পদ্মাবতী। ছ—ছি: একি মায়ের উপযুক্ত কথা! পাণহৃদয় না হলে এমন কথা বলতে পারে না। হরিকর । ইহার সিদ্ধান্তু পরে করিব—-এক্ষণে তার একটি কথা শুন । রোমদেশে এক জন মহাকুলে স্তব ধনির করমিলিয়া নামে কনা ছিলেন, তাহার দুইটী পুত্র। তাহামে নাম গ্রেকাই। তিনি পুত্রদিগকে উত্তমরূপে শিক্তি করিবার জন্য বিশেষ যত্ন করিতেন— আপনার বেশ ङ्बाब्र ইহ র কিছুমাত্র মনোযোগ ছিল না। দুইটী পুত্রই জননীর মদ পদশে বিদ্বান ও গুণশালী হইয়াছিল। একদা এক রমণী স্বর্ণ রৌপ্য হীরক মাণিক অলঙ্কারে ভূষিত হইয় তাহার নিকট স্বাগঃ আয় সেভাগো গৰ্ব্বত হইয়া জহরাতের প্রতি দৃষ্টি ধরিতে কহিলেন। করনিলিয়া তাতে চুপ করিয়া থাকিগেম ইতি মধ্যে তাহার পুত্রদ্বয় মাসিয়া উপস্থিত হইল তখন তিনি উত্তর করিলেন—“ দেখ আমার জঙ্গরাত এই,” * একথা যাউক। সেই অবল ঘর পুত্রদিগকে সৰ্ব্বদা বলতেন