পাতা:রামেন্দ্রসুন্দর রচনাসমগ্র প্রথম খণ্ড.djvu/৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শব্বকথা : ধ্বনিরিচার ¢ ግሉ $ ট’য়ের মহাপ্রাণ উচ্চাবণ ঠ , উহাতে কাঠিন্য ও কঠোরতার ভাব আরও স্বম্পষ্ট হইয়া ऎं ।। ॐ क, ? किं ? क, ऊँ द' ँ f क, ? झ झ, ८ ? f कु। झ, ८ ? f दं न f न, ८ ? f य' , ঠু করা ন, ঠু কৃ ের i (ভ জ প্রবণ), ঠি কৃ রে প্রভৃতি শব্দে কঠিন প্রব্যের ঠ ক - ঠ কি র কথা বলে। ঠ ক ঠ কি তাত হইতে কাঠ-ঠো কর । পার্থী পর্য্যস্ত এই আঘাতের ধ্বনি হইতে নাম পাইয়াছে। করতল কোমল হইলেও উহা যখন বেগে গণ্ডদেশে পতিত হয়, তখন চপেটাঘাতের ঠ ৷ শব্দ বা ঠ । ই শব্ব কঠিনের আঘাতের শবের অনুকৃতি। কপালে কঠিন আঘাতের শব্দ ঠাই । ধাতুফলকে হাতুডি পেটার শব্দ ঠ ং, ঠ থ ঠাং। রামাভিষেকে মদবিহবল তরুণীদিগের কক্ষচ্যুত হেমঘট সোপানে অবরোহণ করিয়া ঠ ন ন ২ ঠ ঠ - ঠ ং ঠ ন ন ং ঠ ঠং ঠ - শব্দ করিযাছিল, তাহা হনুমান স্বয়ং লিখিয়া গিয়াছেন । ঠ ন কে । জিনিস ভাঙিবার সময় ঠন শব্দ করে । কঠিন দ্রব্য কঠিন ভূমিতে আঘাত করিয়া ঠিক রি য় ৷ পড়ে। ঠক শব্ব কঠিন আঘাতের শব্দ ; ঠ গ" যাহাকে ঠ ক য়, সেও একটা কঠিন আঘাত পায়, সন্দেহ নাই। যাহা ঠক কবিয়া ভূপতনে উন্মুখ, তাহ ঠ েক র উপরে আছে , তাহাকে েঠ ক | দিয়া ঠে ক ! ই য় । রাথিতে হয। ঠ ম কে চলা ভূপৃষ্ঠে চলারই রূপভেদ। কঠিন বাক্য অস্তুরিন্দ্রিয়ে আঘাত দিলে ঠা টা য় পরিণত হয়। ঠ - ট ও ঠ র এর সহিত ঠ i ট i র নিকট-সম্পর্ক। স্থিরার্থক ঠার শব্দে স্থা-ধাতুর কোমল থ কাঠিন্য-বুঝাইবাব জন্যই ঠ হইয়াছে। LDDSSSDDSSSSL DB S BBBBS LS BS BBBB BBBBBB BB BB গুরুভার কঠিন দ্রব্য বসিযা থাকে। ঠে ঙ কঠিন অস্ত্র , ঠেঙা ন কঠিন কৰ্ম্ম । গণ্ডদেশে কামিনীর কোমল-কব-প্রদত্ত ঠে ন i র ও ঠে । ক না ব কাঠিন্যস্থচনা কিন্তু ক্ষমাযোগ্য নহে। ঠ ন কে বোগে স্তনের গ্রন্থিগুলা কঠিন হয়। চোখের ঠু লি ঐ আচ্ছাদনের কাঠিন্যস্থচক কি না, তাহ বিচাৰ্য্য। ঠ লি র রূপভেদ ঠ সি । মিষ্টান্নের ঠো ল । অবশ্য ঠ লি র চেয়ে আকারে বড়। ঠো লা র রূপভেদ ঠে । ও । মাটির ছোট কলসীর ঠি লি নাম স্থালী হইতে আসিলেও উহার কাঠিন্য স্বচনা করিতেছে। ঠে ট ৷ মানুষের প্রকৃতি এত কঠিন যে, উহাতে দাগ বসান শক্ত ৷ ঠে টা লোক কৃপণ হয় , ঠে টি কাপড় তাহাবই যোগ্য । অঙ্গুলির লোপে কাঠিন্যপ্রাপ্ত করতল ঠুটে । হাত। আঁখি যখন ঠল ঠল করে, তখন লকারের তারল্য ঠাযের কাঠিন্যকে ঢাকিয় ফেলে । Vo ড ও ঢ ট-বর্গের অন্তর্গত ঘোষবান ধ্বনি , ঘোষবান, ধ্বনির একটা গাম্ভীৰ্য্য ও গুরুত্ব আছে, যাহা ঘোষহীন ধ্বনিতে থাকে না। বস্তুতই ড-কারের ও ঢ-কারের গুরুত্ব ও গাম্ভীৰ্য্য উহাদের কাঠিন্যসূচনার ভাবকে একেবারে ঢাকিয় ফেলিয়াছে। ঢ 1 ক টো লে র মত বাদ্যযন্ত্রের চামডার নীচে অনেকটা বাৰ্য আবদ্ধ থাকে ; চামড়ায় আঘাত করিলে সেই বায়ুটা ধ্বনিত হইয় গুরুগম্ভীর আওয়াজের উৎপত্তি করে। এই আওয়াজটার নামই ঘোষ’। দামামা দগড় দুন্দুভি প্রভৃতি