পাতা:রাসেলাস.djvu/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* b”8 রাসেলাস । তোমার অন্বেষণে ষে দূত আসিবে তাহাকে সমুদায় যথার্থীপে বলিয়া দিব ! * , “ সেনাপতির কথা শুনিয়া আমি কি পৰ্য্যন্ত অহাদিত হইলাম তাহ সহজেই বুঝিতে পারিতেছেন । তাহার অর্থের আকাঙ্ক্ষাই প্রবল, অর্থের নিমিত্তই আমাকে ধরিয়া মানিয়ছেন বুধিতে পরিয়া, উপস্থিত সঙ্কট, তাদৃশ গুরুতর বিপদ বলিয় বোধ হইল না। তখন এই বলিয়া ভরসা হইল যে, মত টীকা অামার প্রতিমূল্য নিৰ্দ্ধারিত হউক না কেন, কোন রূপেই ভহি। অস্বীকৃত ও অদেয় হইবেক না । অলস্তর তাহীকে বলিলাম মহাশয় ? অামাদিগের প্রতি সদয় ব্যবহার করিলে আমরা কখনই অকৃতজ্ঞ হইব না। এক জন সামান্য স্ত্রীলোকের উপযুক্ত যে প্রতিমূলা নির্দিষ্ট করিয়া দিবেন, তাহীও প্রদত্ত হইবেক । কিন্তু আপনি আমাকে রাজকুমারী ভাবিয়া প্রতিমূল্য নিৰ্দ্ধারিত করেবেন না । অামার কথা শুনিয়া কহিলেন ভোমর প্রতিমুল্যের বিষয় আমি বিবেচনা করিব । অনন্তর কিঞ্চিৎ হাস্য করিয়া-তথা হইতে প্রস্থান করিলেন।” “ কিঞ্চিৎ পরে স্ত্রীলোকের অামার নিকটে অসিতে আরম্ভ করিল, সকলেই আমার প্রিয় পাত্র হইবার চেষ্ট পাইতে লাগিল এবং সমাদরে আমার সহচরীদিগেরও .ষেবাকুবৃত্তি করিতে লাগিল। অনন্তর তথা হইতে বহি