পাতা:রুষ-জাপানি যুদ্ধের ইতিহাস - নলিনীবালা ভঞ্জ চৌধুরাণী.pdf/১৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ऋद्ध cौ-अङियांना । እዓ¢ কতই না পূর্বে চেষ্টা পাইয়াছেন ! কিন্তু রুষগণ এত দিন একদিনের BB BDDD DDD DDSS BBDDB BB DDBBDBBBB BDDBS BDDDS ছিলেন সত্য, কিন্তু তাহার জাহাজ দেখিয়া রুষগণ প্ৰাণপণ শক্তিতে পলাইয়া বন্দরে আশ্ৰয় লইয়াছিলেন। আজ এতদিন পরে সেই দিন আসিয়াছে। আজ রুষগণ স্বইচ্ছায় তাহার সহিত যুদ্ধ করিতে আসিয়াছে! ইহা অপেক্ষা আনন্দেব দিন আর কি হইতে পাবে ? তবে রুষগণ যে তঁহাদের সমস্ত জাহাজ মেবামত করিয়াছেন—তাহারা যে বন্দরের মুখ আবার উন্মুক্ত করিয়াছেন,-ইহা দেখিয়া টোগো নিশ্চিতই বিস্মিত হইলেন। সমস্ত জাপানও এ সংবাদে বিশেষ বিস্মিত হইয়াছিলেন। টোগোর এতদিনের পরিশ্রম সমস্তই বৃথা হইয়াছে। রুষ-রণপোত ধ্বংস হয়। নাই ;-ইহাব এখনও প্ৰবল ও কাৰ্যক্ষম রহিয়াছে ! উভয় পক্ষের রণপোত সন্মুখীন হইলে, তখন উভয় পক্ষীয় বীরগণের মনের ভাব কিরূপ হইয়াছিল, তাহা আমবা বর্ণনা করিবার প্রয়াস পাইব না ! জাপানিগণ উৎফুল্লা, আনন্দিত! আজি তাহদের অতি আনন্দের দিন ! আজি তাহারা সমস্ত রুষ-যুদ্ধপোত ধ্বংস করিবে,--” একখানিকেও আর বন্দূরে প্রত্যাবৃত্ত হইতে হইবে না ! রুষ-যোদ্ধাগণও পরম উৎসাহে আজি টােগোকে আক্ৰমণ করিতে আসিয়াছেন ;-আজি প্ৰাচ্যদেশে কে সমুদ্রেব একমাত্র অধিপতি রহিবেন, তাহাই এই মহাসমরে পরীক্ষিত হইবে । তাহারা মহা উৎসাহে জয় জয় নিনাদে দূর সমুদ্রে আসিয়াছিলেন,-কিন্তু টোগোর জাহাজেরও যুদ্ধসজ্জা দেখিয়া তাহদের উৎসাহ অনেক লাঘব হইয়া পড়িল । তাহারা ভাবিয়াছিলেন, এক্ষণে টোগোর সঙ্গে বহু যুদ্ধপোত নাইতিনি রূয়া-জাহাজের মোৱামত ও তাহাদেব বন্দর হইতে বাহির হইবার কোনই আশা নাই ভাবিয়া নিশ্চয়ই অনেক যুদ্ধপোত অন্যত্র প্রেরণ DBDDDD 0 DEEtD BBS SBD LBBB BD DBDB