কান্তিচন্দ্ৰ এখন কি সুখী ? তাহার ত মনের সাধ মিটিয়াছে সে ত অলভ্যকে লাভ করিয়াছে। জ্ঞানহারা দিশেহারা হইলে যদি সুখী হওয়া যায়, তবে কান্তিচন্দ্ৰ সুখী বটে ; কিন্তু সে, যে এখন পাগল, পাগলকে সুখী বলিব কেমন করিয়! কান্তিচন্দ্ৰ দোপাটির রূপে পাগল, পাগলকে সুখী বলিব কোন সাহসে ! কান্তিচন্দ্ৰ দোপাটির রূপেও পাগল, দোপাটির গুণেও পাগল, দোপাটির ভাবেও পাগল-সো এখন ত্ৰিভুবন দোপাটিময় দেখে { উপাসক ইষ্টদেবীর যেরূপ সেবা করেন, কান্তিচন্দ্ৰ দোপাটির ততোধিক সেবা করে । কাছারীর কাজ নাই, বাটীতে যাতায়াত नाझे. লোক-লৌকুিকতা নাই, তেমন স্বজন-প্ৰতিপালনও নাই,- কাস্তিচন্দ্রের আছে কেবল দোপাটি। 酶 দোপাটিকে পাইয়া কান্তিচন্দ্ৰ বাহা জ্ঞানশূন্য হইয়াছিল বটে ; দোপাটি কিন্তু কেমন-কেমন হইয়া রহিল। এত ভালবাসার প্রতিদান ছিল না, ময়ুর প্ৰেম-সম্ভাষণের প্রতি-উত্তর দোপাটি কপনই কারিত না । বাগানের ঝোপে কোপে বৃক্ষরাজির শ্যাম ছায়ায় ছায়ায় দোপাটি কেবল ঘূরিয়া ঘূরিয়া বেড়াইত। কান্তিচন্দ্ৰ দোপাটিকে ক্ষণে ক্ষণে হারাইতেন, তাহাকে না দেখিতে পাইলেই পলকে প্ৰলয় দেখিতেন। দূরে লতাবিতানের হরিৎ বর্ণভার মধ্যে দোপাটির কনকলতা-সদৃশী লাবণ্যপ্রফুল্লা দেহবল্লৱী দেখিতে পাইলে, শ্যাম বৃক্ষপত্রের মধ্যে পবনবিক্ষিপ্ত" দ্বিরেফমালার হ্যায় কেশন্দামের প্রকম্পন দেখিতে পাইলে, i DBLuTu uB tBDSDBDB BD DDDBDB S BDDB