পাতা:রূপলহরী - পাঁচকড়ি বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সূৰ্য্যগ্ৰহণ। এমন গ্ৰহণ আর কখন হয় নাই। জ্যোতির্কিদের বলেন, শত বৎসরের মধ্যে এমন গ্ৰহণ আর হইবে না। তাই কলিকাতার আহিরীটােলার ঘাটে স্নানার্থীর বড়ই ভিড়। গঙ্গাব্যক্ষ হইতে ঘাটের দিকে তাকাইয়া দেখিলে মনে হয়, উপরের •নীল আকাশ প্লাস্তিত্ব' য়ে ভীতু হইয়া যেন নামিয়া আসিয়া গঙ্গাগর্ভে লুকাইতেছে। নরমুণ্ডশ্রেণী এতই ঘনবিন্যপ্ত । সোপানের পর সোপান যেন পিপীলিকাশ্রেণীর ন্যায় মনুষ্যশ্রেণী धाब्रा स्राष्छा१िउ-फूज्ञ श्रुiं. ইত্ত্বেনাশ হয়, যেন বাস্তবিকই অনন্ত আকাশের অনন্তু শুং :ায়তা মন্দাকিনীসলিলের অজ্ঞাত পবিত্রতায় মিশিয়া যাইতেছে ; এক স্থানে, এক সময়ে, এক সঙ্গে অসংখ্য নরনারীর এই পাপনাশ ও পুণ্যসঞ্চায়ের স্পাহা-এই পরলোকে সদগতিলাভের লালসা, হািদয়ের ভিতর কেমন-একটা অজ্ঞেয়ের গভীরতা জাগাইয়া দেয়। শঙ্খ-ঘণ্টা বাজিয়া উঠিলে ; সকলেই উৰ্দ্ধমুখে গ্ৰহণ দেখিতে চেষ্টা করিল। কেহ বলিল, “লাগিয়াছে।” কেহ বলিল, “কৈ