ব’ল্লে আর এক পেয়ালা তারে— তত্ত্ব এটা খুব গভীর,
বালক—সেও পানের পরে খোঁজটা রাখে পাত্রটীর;
গ’ড়্লে যে জন আপন হাতে কতই স্নেহ-কল্পনায়—
আর কি পারে রাগের ভরে নষ্ট কভু ক’রতে তায়! ॥ ৬২
সেই কথাতেই শান্ত হ’ল উঠ্ছিল যা তর্কজাল;
মৌন ভেঙে ব’ল্লে পরে বিশ্রী সে এক কাদার তাল—
বক্র ব’লে সই পরিহাস, চিন্তে না পাই দিগ্বিদিক,
গড়ন-কালে কুম্ভকারের হস্তটা কি প’ড়তো ঠিক? ॥ ৬৩ ॥