পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Գo व्लश्कप्रेक “আমাকে একখানা চিঠি লিখিয়া দাও, ঐ চিঠিীতে লিখা যে, নোট আর বন্ধ রাখিবার প্রয়োজন নাই । নোট সম্বন্ধে গোলযোগ মিটয়া fift. ” “তাহা হইলে নোট তুমি পাইয়াছ ?” “সে কথা এখন থাক -লেখ চিঠিী।” নিরুপায় মেটা পত্র লিখিয়া দিল। জয়বন্ত সেই পত্ৰখানা পকেটস্থ : করিয়া পলিলেন, “ঠিতাতেই আমার কাজ হইবে । তোমাকে গ্রেপ্তার করা বা তোমায় ফাঁসী কাঠে তুলিয়া ধরা আমার কাজ নহে, সে কাজের ভার অন্যের উপরে পন্ডিয়াছে, তিনি আসিতেছেন, তঁাহার কাজ তিনি করিবেন, তাহার সাহায্য করিতে আমি বাধ্য নাই ।” এই বলিয়া জয়বন্ত হাতক উী পকেটে রাখিলেন, উঠিয়া দ্বার খুলিয়া দিয়া বলিলেন, “এখন যাও, আর বিলম্ব করিয়ো না,ইহার পর ধরা পড়, , সে দোষ আমার নয় । অন্য কোন দেশে পলাইয়া গিয়া প্ৰাণটা রক্ষা করিতে পার ।” মেটা কোন কথা না কহিয়া সত্বর কতকগুলি কাগজ-পত্ৰ সংগ্ৰহ করিয়া পকেটে রাখিল । তৎপরে জয় বস্তের দিকে ফিরিয়া বলিল, “বাহিরে আমাকে গ্ৰেপ্তার করিবার জন্য কেহ নাই ?” SDS BD DBDB BD D BDBDBB LsYDB DBDBDDDB S মেটা আর কোন কথা না কহিয়া সত্বরপদে নিজের আফিস হইতে বাহির হইয়া গেল । জয়বন্ত তথায় প্ৰায় দশ মিনিট অপেক্ষা করিয়া সে স্থান পরিত্যাগ করিলেন। গোপাল দাস, মেটাকে দাতের বেদনার কথা বলিয়াছিল ; সুতরাং খুব সম্ভব, সে কোন দন্ত-চিকিৎসকের নিকটে গিয়াছিল। বোম্বাই সহরে যে রাস্তায় চিকিৎসকগণ থাকেন, জয়বন্ত সেইদিকে চলি