পাতা:লক্ষটাকা - পাঁচকড়ি দে.pdf/৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

じやり লক্ষ টাকা ভাবিয়া ভাবিয়া ভয়ে তাহার দেহ অস্থিচৰ্ম্মসার হইয়া আসিল। আহার গেল, নিদ্রা গেল, তাহাকে দেখিলে এখন আর চেনা যায় না। তাহার পরিচিত লোকগণ তাহার এই পরিবর্তন দেখিয়া বিস্মিত হইল ; সকলেই বলাবলি করিতে লাগিল, পাটেল সাহেবের নিশ্চয়ই কোন কঠিন রোগ হইয়াছে, তাহার মৃত্যুর আর বিলম্ব নাই। জামসেদজীি একদিন বৈকালে আর আফিসে যাইবে না ভাবিতেছিল,এইরূপ সময়ে তাহার কৰ্ম্মচারীর এক পোষ্টকার্ড পাইল; সে লিখিয়াছে যে, একজন ভদ্রলোক বৈকালে দন্ত তুলাইতে আসিবেন, অবশ্য অবশ্য আফিসে আসিবেন । এ কয়দিন এক পয়সাও উপাৰ্জন হয় নাই-খরচও চলিতেছে না, কার্জ করিয়া কোন গতিকে চলিতেছে ; সুতরাং একটা খরিদার যখন আসিয়াছে, তখন শরীর ও মনের অবস্থা মন্দ হইলেও সে খরিদারকে ছাড়া যাইতে পারে না-পাটেল সাহেব বেশ-বিন্যাস করিয়া আফিসে চলিল । আফিসে আসিয়া সে বলিল, “কে আসিবে বলিয়া গিয়াছে, কখন আসিবে ?” 通 তাহার লোক বলিল, “নিশ্চয়ই আসিবে।" SuDBusDL D BBB KS S BDDDDDD BDBBDBDL DBLLLSS “তঁাহার একজন বন্ধু তাহাকে আপনার কাছে আসিতে বলিয়াছিলেন--তিনি নিশ্চয়ই আসিবেন।” “কে সে বন্ধু ?” “তাহার নাম জানি না। সেই যে গুজরাটী ভদ্রলোক-সেই বাহার দাত তোলার পরদিনে ডাক্তার সাহেব বিদেশে গিয়াছেন।” অতিকষ্টে পাটেল সাহেব আত্মসংযম করিল। তাহার মনে যেরূপ