২১৬ লক্ষণ-সেন جبوعبیھمبے ہم سہمے* তিনি দেখিয়াছিলেন—নবীন মেঘের ঢলঢল খামলমূৰ্ত্তি ; কিন্তু দেখিলেন,–এ যেন নবনীরদ-নিন্দিত কান্তিধরং ( জলদকোলে সুবঙ্কিম ইন্দ্ৰধনু দেখিয়া সৌন্দর্য্য-সুষমায় কত সময় তিনি আত্মহারা হইয়াছিলেন ; কিন্তু এ সুচিকণ ভ্রমরকৃষ্ণ ভ্ৰযুগ দেখিয়া মনে মনে কহিলেন,—‘মরি মরি! এ ক্রযুগে— শঙ্কিত-বঙ্কিম-শক্ৰধমুং।” তিনি কতবার দেখিয়াছেন,—শরতের স্নিগ্ধ শশধর ; কতবার মনে করিয়াছেন,-সেই সৌন্দর্য্যই সৌন্দর্য্যের অনন্ত আকর ; কিন্তু এখন মনে হইল,—এ মুথচন্দ্রের বুঝি বা তুলনা নাই! দেখিলেম,—‘মুখচন্দ্রবিনিন্দিত কোট বিধুং ।। তন্ময় হইয়া দেখিতে লাগিলেন,— “শুভ-বঙ্কিম-গরু-শিখণ্ড-শিখং অলকাবলি-মণ্ডিত-ভালতলং। শ্রুতি দোলিত-মাকর-কুণ্ডলং, কটিবেষ্টিত-পীতপটং সুধটং ৷” দেখিলেন,-কি সুন্দর র্তার,— “ভূশ-চন্দন-চর্চিত-চারু-তমুং, মণি কৌস্তুত-গতি ভানু-তত্ত্বং ” কিবা তার,— "কল-নূপুর-ৱাজিত চারুপদং মণিরঞ্জিত-গঞ্জিত-ভৃঙ্গ-মদং ; - ধ্বজ-বজ্র-কুশঙ্কিত পদযুগং ” দেখিলেন,—প্রতি পদনখরে কোটচন্দ্রপ্রতা ; দেখিলেন,-- অলক্তক-রঞ্জিত চরণ-শোভা ; দেখিলেন,–পীতধড়া মোহনচুড়া মুদ্র-কি সুন্দর । তেমন সৌন্দর্য্য তিনি তো কখনও
