পাতা:লোকসাহিত্য - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ংকলিত একাদশ ছড়ার (পৃ. ৫৭) পাঠান্তর— ঘুঘু—যু ! পেটে-ফু* ॥ কী ছেলে হ’ল । বেটা ছেলে ॥ ছেলে কই । মাছ ধরতে গেছে | মাছ কই । চিলে নিলে । চিল কই । ডালে বসেছে | ডাল কই । পুড়েকুড়ে গেল । ছাই মাটি কই । ধোপায় নিলে । কী করলে ! কাপড় ধুলে । সোনা কুড়ে পড়বি, না ছাই কুড়ে পড়বি ? । ৬১-৬৪ -সংখ্যক ছড়া (পৃ. ৭১-৭২ ) কোনো বিক্রমপুরনিবাসী ভদ্রগৃহস্থ হইতে সংগৃহীত। ৪৭-সংখ্যক ছড়ার একটি পাঠান্তর হুগলি-অঞ্চলে এইরূপ শোনা যায়— কাজল বলে আজল রে ভাই আমি রাঙা মুখের পান। কালো মুখে গেলে পরে আমি হই গো হতমান । হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায় -কর্তৃক সংকলিত বঙ্গীয় শব্দকোষ-অনুসারে ; আজল=‘আদরিণী' বা যে অাদরে নেক সাজে । > a\○