সাহিত্যের রীতি ও নীতি শ্রাবণ মাসের ‘বিচিত্রা’ পত্রিকায় বিশ্বকৰি ৱৰীজনাৰ সাহিত্যের ধর্থ নিরূপণ कब्रिबांदइन। ७द९ नब्रवउँौं ग९षाांब छांख्गंद्र वैश्ङ बध्द्रनष्व cननeद छेड पार्श्वब्र गौयांना निरर्कन कब्रिग्रा ७कख थकांडरब कविब्र लेशश्बनeणिरक ब्रणरू ७ष९ इङिগুলিকে সবিনয়ে রস-রচনা বলিয়া অভিহিত করিয়াছেন। উভয়ের মতদ্বৈধ ঘটিয়াছে প্রধানতঃ আধুনিক সাহিত্যের আক্রতা ও বে-আক্রতা णदेब्रां । - ऐङिभरषj विबांरभां८ब पत्रांभांब्र त्रयहि कक्वनं इहेब्रां ॐfटैब्रां८छ् । नरब्रणान्छब्र विक्ररुদলের ঐক্ত সজনীকান্ত শনিবারের চিঠিতে জামার মতামত এমনি প্রাঞ্জল ও স্পষ্ট कब्रिा वास्त्र कब्रिब्रा रिब्रुइन cष, dोक नििगिब्रा, बाषा झुणकाहेब्रा ई। ७ ना७करे সঙ্গে উচ্চারণ কৰি পিছলাই পলাইবার আর পথ রাখেন নাই, একেবারে বাবের वृ८ष dणिबा शिबांटइन । এদিকে বিপদ হইয়াছে এই যে, কালক্রমে আমারও দুই-চারিজন ভক্ত জুটিয়াছেন, তাহার এই বলিয়া আমাকে উত্তেজিত করিতেছেন যে, ভূমিই কোন কম ? গাওনা তোমার অভিমত প্রচার করিয়া । - আমি বলি, সে ৰেন দিলাম, কিন্তু তার পরে ? নিজে ৰে ঠিক কোন দলে আছি তাহা নিজেই জানি না, তা ছাড়া, ওদিকে নরেশবাৰু আছেন যে ! তিনি শুধু মন্ত পণ্ডিত নহেন, মস্ত উকীল। তার যে-জেরার পরাক্রমে কবির যুক্তি তর্ক রস-রচনা হইয়া গেল, সে-জেরার প্যাচে পড়িলে আমি ত একদওও বাচিব না। কবি তত্ত্বও অব্যাপ্তি ও অভিব্যাপ্তির কোঠায় পৌঁছিয়াছেন, আমি হয়ত ব্যাপ্তি-অব্যাপ্তি কোনটারই নাগাল পাইব না, ত্রিশঙ্কুর স্কার শূন্তে বুলিয়া থাকিব। তখন ? ভক্তরা বলে, আপনি ভীরু • আমি বলি, না । তাহারা বলে, তবে প্রমাণ করুন । আমি বলি, প্রমাণ করা কি সহজ ব্যাপার । "রল-স্বাক্ট", "রসোম্বোধন' প্রভৃতির রল-বস্তুটির মত ধোয়াটে বস্ত সংসারে আর আছে না কি ? এ কেবল রস-রচনার দ্বারাই প্রমাণিত করা যায় –কিন্তু সে সময় জাপাততঃ আমার হাতে নাই। ७ ७ cगल जांबांब्र क्टिकब्र कषां ।। ७-क्रिकब्र कषांछे *िक जांबि ना, किरू चइयांन ফয়িতে পারি। अिङ्गनांखब्र! निबा कविरक पब्रिबाटइ, बनारे, चायब्रा उ चांद्र नाब्रिब छै? बा, ото
