পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিশ্ববোধ না, পরস্পরের পাশে এসে দাড়াবার কোনো টান নেই, কে বলি তফাতে তফজ্জুতে সরে যাবার দিকেই তাড়না, কেবলি টুকুরে টুকুরো করে দেওয়া,কেবলি ভেঙে ভেঙে পড়া – শ্রদ্ধা নেই, সাধনা নেই,শক্তি নেই, আনন্দ নেই। যে মাছ সমুদ্রের সে যদি অন্ধকার গুহার ক্ষুদ্র বদ্ধ জলের মধ্যে গিয়ে পড়ে তবে সে যেমন ক্রমে অন্ধ হয়ে ক্ষীণ হয়ে আসে, তেমনি আমাদের যে আত্মার স্বাভাবিক বিহার ক্ষেত্র হচ্চে বিশ্ব, আনন্দলোক হচ্চেন ভূম, তাকে এই সমস্ত শত-খণ্ডিত থাওয়া-ছো ওয়ার ছোট ছোট গণ্ডীর মধ্যে আবদ্ধ করে প্রতিদিন তার বুদ্ধিকে অন্ধ, হৃদয়কে বন্দী এবং শক্তিকে পঙ্গু করে ফেলা হচ্চে । নিতান্ত প্রত্যক্ষ এই মহতী বিনষ্টি হতে কে আমাদেব বাচাবে ? আমাদের সত্য করে তুললে কিসে ? এর যে যথার্থ উত্তর সে আমাদের দেশেই আছে । ইহ চেং অলেীত অথ সত্যমস্তি, নচেৎ ইহ আবেদীৎ brసె