পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/১৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রসের ধৰ্ম্ম বা রাষ্ট্রায় স্বাৰ্থ বুদ্ধি মানুষকে স্বাতন্ত্র্যের দিকে টেনে রাখতে থাকুলে ও ধৰ্ম্মবুদ্ধি তার উপরে দাড়িয়ে তাকে বিশ্বের দিকে বিশ্বমানবের দিকে নিয়ত অ! হবান করে । আমাদের দেশে বর্তমান কালে সেই থানে ষ্ট ছিদ্র হয়েছে এবং সেই ছিদ্র পথেই এ দেশের শনি প্রবেশ করেছে । যে ধৰ্ম্ম মানুষের সঙ্গে মানুষকে মেলায় সেই ধর্মের দোহাই দিয়েই আমরা মানুষকে পৃথক করেছি। আমরা বলেছি মানুষের স্পর্শে, তবে সে এক সনে অtহারে, তার অতিরিত অন্ন জল গ্রহণে মানুষ ধৰ্ম্মে পতিত হয় । বন্ধনকে ছেদন করাই যার কাজ তাকে দিয়েই আমিরা বন্ধনকে পাক কবে নিয়েছি—তা হলে আজ আমাদের উদ্ধার করবে কে ? আশ্চর্য ব্যাপার এক্ট, উদ্ধার করবার ভার আজ আমরা তারই হাতে দিতে চেষ্টা করচি যে জিনিষটা ধৰ্ম্মের চেয়ে নীচে কার । আমরা > °