পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাগরণ এগচে । সেই বtধবার মুথে কত কঠিন আঘাত, কত তীব্র বেস্থর । তখন চেষ্টার মূৰ্ত্তি কষ্টের মূৰ্ত্তিটাই বারবার করে দেখা যায়। সেই বেসুরকে সমগ্রের স্বরে মিলিয়ে তুলতে এত টান পড়ে ষে এক এক সময় মনে হয় যেন তার আর সইতে পারল না, গেল বুঝি ছিড়ে ! এমনি করে চেয়ে দেথতে দেথতে শেষকালে মনে হয় তবে বুঝি সার্থকতা কোথাও নেই– কেবলি বুঝি এই টানাটানি বাধারাধি, দিনের পর দিন কে বলি থেটে মরা, কে বলি ওঠা পড়া, কেবলি অহং যন্ত্রটার অচল খোটার মধ্যে বাধা থেকে মোচড় থtওয়া—কোনো অর্থ নেই, কোনো পরিণাম নেষ্ট-কে বলি দিনযাপন মাত্র ! কিন্তু যিনি আমাদের বাজিয়ে তিনি কেবলি কি কঠিন হাতে নিয়মের খোটায় চড়িয়ে পাক দিয়ে দিয়ে আমাদের সুরই ? ☾