পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আত্মবেtধ সমস্ত বিরুদ্ধতাকে সে একেবারে গোড়া থেকেই অনুভব করে—বেদনার পীড়ায় সেই গুলোই তার কাছে অত্যন্ত বড় হয়ে ওঠে—নিজের ভিতরকার এই সমস্ত বিরুদ্ধতার দুঃখ তার পক্ষে এত একান্ত যে, এতেই তার চিত্ত প্রতিহত হয়—কোনো একটি বৃহৎ সত্যের মধ্যে শু'র এইসকল বিরুদ্ধতার বৃহৎ সমাধান আছে, সমস্ত দুঃখবেদনার একটি আনন্দ-পরিণাম আছে এটা সে সহজে দেখতে পায় না । আমরা একেবারে গোড় থেকেই দেখতে পাচ্চি যাতে আমার মুখ তাতেই আমার মঙ্গল নয়, যাকে আমি মঙ্গল বলে জান্‌চি চারিদিক থেকে তার বাধা পাচ্চি ; আমার শরীর যা দাবি করে আমার মনের দাবি সকল সময় তার সঙ্গে মেলে না, আমি একলা যা দাবি করি আমার সমাজের দাবির সঙ্গে তার বিরোধ ঘটে, আমার বর্তমাuনর দাবি আমার (! R)