পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন পেতে চাচ্চে। সে এক রকম করে বুঝতে পারচে কোনোখানেই বিরোধ সত্য নয়, বিচ্ছিন্নতা সত্য নয়, নিরস্ত র অবিরোধের মধ্যে মিলে উঠে একটি বিশ্বসঙ্গীতকে প্রকাশ করবার জন্তেই বিরোধের সার্থকতা— সেই সঙ্গীতেই পরিপূর্ণ আনন্দ । নিজের ইতিহাসে মানুষ সেই তানটাকেই কেবল সাধ চে, মুরের যতই স্খলন হোক তবু কিছুতেই নিরস্ত হচ্চে না । উপনিষদের বাণীর দ্বারা সে কেবলি বলচে “তমেবৈকং জানথ আত্মনিম্” সেই এককে জান, সেই আত্মাকে । অমৃতস্তৈষ সেতুঃ ইহাই অমৃতের সেতু । # আপনার মধ্যে এই এককে পেয়ে মানুষ যখন ধীর হয়, যখন তার প্রবৃত্তি শাস্ত হয় ংযত হয় তখন তার বুঝতে বাকি থাকে না এই তার এক কাকে খুজচে । তার প্রবৃত্তি খুঁজে মরে নানা বিষয়কে-কেন না নানা もこ