পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৪২৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আঞ্জবেtধ শেখtবার সময় তার কাছে থাকেন অথচ তাকে ধরে থাকেন না, তাকে খানিকট পরিমাণে পড়ে যেতে এবং অন্ধত পেতে অবকাশ দেন এই সেই রকম। মানুষের ইচ্ছার ক্ষেত্রটুকুতে তিনি আছেন অথচ নেই । এই জন্ত সেই জায়গাটাতে আমরা এত আঘাত করচি আঘাত পাচ্চি, ধূলায় যুীমাদের সর্বাঙ্গ মলিন ছয়ে উঠচে, সেখানে আমাদের দ্বিধাদ্বন্ধের অtব অস্ত নেই, সেইখনেই আমাদের যত পাপ । সেইখন থেকেই মানুষের এই প্রার্থন ধ্বনিত হয়ে উঠচে-অপিরীক্ষ্ম এপি—হে প্রকাশ, আমার মধ্যে তোমার প্রকাশ পরিপূর্ণ হয়ে উঠুক্‌ ! বৈদিক ঋষির ভাষার এই প্রার্থনাটাই এই বাংলাদেশে পথ চলতে চলতে শোনা যায় – এমন গানে ষে গান সাহিত্যে স্থান পায় নি, এমন লোকের কণ্ঠে যার কোনে অক্ষরবোধ হয় নি –সেই বাংলাদেশের নিতা স্তু সরলচিত্তের সরল সুবের সাবি গান,— ༠ ག