পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শান্তিনিকেতন ংস্রব কোনো মতেই ঘুচ চে না—এই জন্তেই গোড়াতেও প্রথম, এখনো প্রথম, গোড়াতেও নবীন, এথনো নবীন। দিচৈতি চান্তে বিশ্বমাদেী – বিশ্বের আরস্তে ও তিনি, অস্তে ও তিনি, সেই প্রথম, সেই নবীন, সেই নিৰ্ব্বিকার । এই সত্যটিকে আমাদের উপলব্ধি করতে হবে—আমাদের মুহূর্তে মুহূৰ্ত্তে নবীন হতে হবে —আমাদের ফিরে ফিরে নিমেনে নিমেষে তার মধ্যে জন্মলাভ করতে হলে । কবিতা যেমন প্রত্যেক মাত্রায় মাত্রায় আপনার ছন্দটিতে গিয়ে পৌছয়—প্রত্যেক মাত্রায় মাত্রায় মূল ছন্দটিকে নুতন করে স্বীকার করে এবং সেই জন্তেই সমগ্রের সঙ্গে তার প্রত্যেক অংশের যোগ সুন্দর হয়ে ওঠে, আমাদেরও তাই করা চাই। আমরা প্রবৃত্তির পথে স্বাতন্ত্র্যের পথে একেবারে একটানা চলে যাব তা হবে না— আমাদের চিত্ত বারম্বার সেই মূলে ফিরে আসবে –সেই মূলে ফিরে এসে তার মধ্যে 88