পাতা:শান্তিনিকেতন (দশম খণ্ড ১৯০৮)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন এই জন্তে ভারতবর্ষে জীবনের আরস্তেই সেই মূল সুরে জীবনটিকে বেশ ভাল করে বেঁধে নেবার আয়োজন ছিল । আমাদের শিক্ষার উদ্দেশ্যই ছিল তাই । এই অনন্তের সুরে সুর মিলিয়ে নেওয়াই ছিল ব্রহ্মচৰ্য্য—খুব বিশুদ্ধ করে, নিখুত করে, সমস্ত তার গুলিকেই সেই আসল গানটির অমুগত করে বেশ টেনে বেঁধে দেওয়া এই ছিল জীবনেব গোড়াকার সাধন} । এমনি করে বাধা হলে, মূল গানটি উপযুক্তমত সাধা হলে, তার পরে গৃহস্থাশ্রমে ইচ্ছামত তান খেলানো চলে, তাতে আর সুর-লয়ের স্থল ন হয় না ; সমাজের নানা সম্বন্ধের মধ্যে সেই একের সম্বন্ধকেই বিচিত্রভাবে প্রকাশ করা হয় । স্বরকে রক্ষা করে গান শিখতে মানুষকে কতদিন ধরে কত সাধনাই করতে হয় । তেমনি যারা সমস্ত মানবজীবনটিকেই অনস্তের 會 會