পাতা:শান্তিনিকেতন (নবম খণ্ড)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তপোবন একৈকং পাদপংগুল্মং লতাং বা পুষ্পশালিনীৰ অদৃষ্টরূপাং পশুন্তী রামং পপ্রচ্ছ সাবল । রমণীয়ান বহুবিধান পাদপান কুসুমোংকরান সীতাবচন সংরন্ধ আনিয়ামাস লক্ষ্মণ: | বিচিত্রবালুকাজলাং ছংসসারসনাদিতাম্। রেমে জনকরাজস্ত স্থতা প্রেক্ষ্য তদা নদীম। যে সকল তরুগুল্ম কিম্বা পুষ্পশালিনী লতা সীতা পূৰ্ব্বে কখনো দেখেন নি তাদের কথা তিনি রামকে জিজ্ঞাসা করতে লাগলেন। লক্ষ্মণ র্তার অনুরোধে তাকে পুষ্পমঞ্জরীতে ভরা বহুবিধ গাছ তুলে এনে দিতে লাগলেন । সেখানে বিচিত্রবালুকাজল হংসসারসমুখরিতা নদী দেখে জানকী মনে আনন্দ বোধ করলেন। প্রথম বনে গিয়ে রাম চিত্ৰকুট পৰ্ব্বতে যখন অfশ্রয় গ্রহণ করলেন—তিনি সুরম্যমাসাম্ভ তু চিত্রকূটং নদীক তাং মাল্যবতীং সুতীৰ্ণং ননন্দ হৃষ্টো মৃগপক্ষিজুষ্টাং জহে চ দু:খং পুরৰিপ্ৰবাসীৰ ।