এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
উপনন্দ
তা আনছি, কিন্তু ঠাকুর, তোমার দলটিকে আমার পুঁথি নকল করার কাজে লাগালে চলবে না। তারা আমার সব নষ্ট করে দেয়; এত খুশি হয়ে করে যে বারণ করতেও পারি নে।
প্রস্থান
লক্ষেশ্বরের প্রবেশ
লক্ষেশ্বর
ঠাকুর, অনেক ভেবে দেখলেম— পারব না। তোমার চেলা হওয়া আমার কর্ম নয়। যা পেয়েছি তা অনেক দুঃখে পেয়েছি, তোমার এক কথায় সব ছেড়েছুড়ে দিয়ে শেষকালে হায়-হায় করে মরব! আমার বেশি আশায় কাজ নেই।
সন্ন্যাসী
সে কথাটা বুঝলেই হল।
লক্ষেশ্বর
ঠাকুর, এবার একটুখানি উঠতে হচ্ছে।
সন্ন্যাসী
উঠিয়া
তা হলে তোমার কাছ থেকে ছুটি পাওয়া গেল।
৫০