পাতা:শিক্ষা - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৩৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা হয়েছে, কিন্তু বৈধকরণ করা হয়নি।
৩৩৫
শিক্ষা
৩৩৫

  বঙ্গদর্শনের আষাঢ়-সংখ্যাতেও মুদ্রিত। উহার পাদটীকায় জানা যায়, প্রবন্ধটি ২৩ জ্যৈষ্ঠ [১৩১৩] বুধবার ওভারটুন হলে আহুত সভায় রবীন্দ্রনাথ-কর্তৃক পঠিত হয়।

  ২৯ শ্রাবণ তারিখে [১৩১৩] কলিকাতা টাউন হলে পঠিত।

  পূর্বাবধি শান্তিনিকেতন গ্রন্থে মুদ্রিত আছে।

৯, ১০  ইংলণ্ড্‌-প্রবাস-কালে রচিত পত্র। এজন্য সমসাময়িক অন্য পত্র ও রচনা-চয়ের সহিত ‘পথের সঞ্চয়’ গ্রন্থেও মুদ্রিত হইয়াছে।

১৩  প্রেসিডেন্সি কলেজে ছাত্র-অধ্যাপকে যে সংঘর্ষ ঘটে তাহাই এই প্রবন্ধের হেতু।

১৭  ‘রবীন্দ্রজীবনী’ (১৩৫৯) -অনুযায়ী ইহার রচনা শান্তিনিকেতনে; ২৫ শ্রাবণ ১৩২৮ (১০ অগস্ট ১৯২১) অপরাহ্নে আশ্রমবাসীদের সমক্ষে পঠিত। অতঃপর এই প্রবন্ধ ১৫ অগস্ট (১৯২১) য়ুনিভার্সিটি ইন্‌স্‌টিটিউট হলে জাতীয় শিক্ষাপরিষদের পক্ষ হইতে অনুষ্ঠিত কবি-সংবর্ধনা-সভায় পঠিত হয়; সভাপতি ছিলেন স্যর আশুতোষ চৌধুরী। পরবর্তী ১৮ অগস্টে আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে আল্‌ফ্রেড রঙ্গমঞ্চে কবি পুনরায় ইহা পাঠ করেন।

১৮, ১৯  কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক আহুত সভায় যথাক্রমে ১৯৩২ ডিসেম্বর ও ১৯৩৩ ফেব্রুয়ারিতে এই অভিভাষণদ্বয় পঠিত হয়।

২১  কলিকাতা-নগরে অনুষ্ঠিত ‘শিক্ষাসপ্তাহে’ আন্তর্‌জাতিক ‘নিউ এডুকেশন ফেলোশিপ’এর ভাষণ-রূপে ৮ ফেব্রুয়ারি ১৯৩৬ তারিখে পঠিত। ইহাতে বহুপূর্বকালীন ‘শিক্ষার বাহন’ (পৌষ ১৩২২) প্রবন্ধের কোনো কোনো অংশ অঙ্গীকৃত হইয়াছে; লেখক সুচনাতেই বলেন, ‘এ সম্বন্ধে বরাবর আমি আলোচনা করেছি, আবার তার পুনরুক্তি করতে প্রবৃত্ত হলেম •• পুনরুক্তি অনেকেই হয়তো ধরতে পারবেন না। কেননা অনেকেরই কানে আমার সেই পুরোনো কথা পৌঁছয় নি। যাঁদের কাছে পুনরুক্তি ধরা পড়বে তাঁরা যেন ক্ষমা করেন। কেননা আজ আমি দুঃখের কথা বলতে এসেছি, নূতন কথা বলতে আসি নি।

২২  ‘নিউ এডুকেশন ফেলোশিপ’এর বঙ্গীয় শাখা (শান্তিনিকেতন) কর্তৃক প্রচারিত শিক্ষার ধারা’ (ভাদ্র ১৩৪৩) গ্রন্থের শেষ প্রবন্ধ। ১৩৪৮ আষাঢ়ে প্রকাশিত ‘আশ্রমের রূপ ও বিকাশ’ (বিশ্বভারতী বুলেটিন ২৯) পুস্তিকার প্রথমাংশরূপে ইহার একটি সংস্কৃত রূপ সংকলিত হয়; শান্তিনিকেতন-বিদ্যালয়ের পঞ্চাশবর্ষপুর্তি উপলক্ষে ১৩৫৮ পৌষে পুর্ববৎ ঐ পুস্তিকারই অঙ্গীকৃতরূপে পুনর্‌মুদ্রিত হইয়াছে।

২৩  ১৯৩৭ ফেব্রুয়ারি মাসে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক পদবীসম্মান-বিতরণ-সভা’য় পঠিত।