পাতা:শিশু-ভারতী - অষ্টম খণ্ড.djvu/১০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দুনিয়া আগুন দিয়ে ?उठौँ, ना छल रिग्न हेडौ এ তর্কের কোন মীমাংসা সম্ভব নয়। কারণ আগুন থেকেও আমরা গাছপালার স্বষ্টি দেখিন, আবার সমস্তই যে জলের ভিন্ন ভিন্ন রূপ, छाद्रशे वt aभा१ ८काथाग्न ? भाभूष दलताग्न, পৃথিবীর চেহারা বদলায়—সে কথাও যেমন সত্য সমস্ত বদলের মধ্যেও রামকে আমরা রহিম বলে ভুল করিন, এ কথাও সমানই সত্য। তাই কেবল মাত্র বদল বল্পে আমাদের প্রশ্ন থামেনা—আমরা জানতে চাই যে কি বদলায় ; কেবল মাত্র বদলের ধারা থাকবে, অথচ কিছুই বদলাবে না, এ সব হেঁয়ালী আমরা বুঝি না। এসব প্রশ্ন নিয়ে নতুন এক ধরণের চিন্তা শুরু করলেন সক্রেটিস—তাই উাকে দর্শনের জন্মদাতা বলা হয়। মানুষট দেখতে শুনতে বোধ হয় কদাকারই ছিলেন— অন্ততঃ যে পাথরের মূৰ্ত্তিকে আমরা উার মুষ্টি বলে জানি, তার দিৰে তাকালে বিশেষ ভক্তি জাগে না। পণ্ডিতেরা চে হা র সম্বন্ধে একটু উদাসীন বলে ই স ক র বিশ্বাস, কিন্তু সক্রেটিস বোধ হয় পণ্ডিতদেরও হার মানিয়েছেন। টেকে। মাথা, গোলগাল এয়। বড়ে মুখ, চোখ ছটা কোটরের মধ্যে আগুনের মত উজ্জ্বল, আর সব চেয়ে বেশী দ্রষ্টব্য তার বিপুল নাক। কিন্তু এই কদাকার আপন ভোল! মানুষটর মধ্যে সত্যের প্রতি এমন একটা প্রগাঢ় টান ছিল যে আজ পর্য্যন্ত র্তার নামে পৃথিবীর সমস্ত দেশেই দর্শনের ছাত্রদের মাথা ভক্তিতে মুয়ে আসে। সক্রেটিসের দর্শন বলে কোন বাধাধর। কিছু নেই-তিনি নিজেও কোনদিন কাউকে কিছু শেখাতে চেষ্টা করেন নাই। একটা গল্প আছে যে একবার ডেলফীকে জিজ্ঞাসা করা হইল যে গ্ৰীসদেশে সব চেয়ে বেশী জ্ঞানী কে ? দৈববাণীতে উত্তর এল যে সক্রেটিসের মতন জ্ঞানী গ্রীসে দ্বিতীয় নেই। উত্তর শুনে সক্রেটিস তো অবাক, কারণ সব );