# আশষ্মণৰত্ন ও লাক এ যাবাল বায়শন জনসাধারণ সামান্য কিছু দিলেও অধিকাংশ আয়াব নিজেই বহন কলেন । ১৮৪ খৃঃ অব্দে মাল পচিশ বৎসপ বয়সে এডিলেন্ড হইতে আয়াব যাত্র কপিলেন। সঙ্গী হইলেন সদা সচাস্যমুখ বলিষ্ঠ কৰ্ম্মী , পূবক এডোমাণ্ড স্কট । তাছাড়া আরও চাপিজন শ্বেতাঙ্গ ভদ্রলোক দুইজন দেশীয় বালক, অসংখ্য অশ্ব, মেঘ ও ভূতিও সঙ্গে চলিল , কিছুদূর ধাক্টতেই তুণাচ্ছাদিত সমতল ক্ষেত্রের পরিবর্ষে প্রস্তুপময় শুষ্ক ও মালস ভূমি দেখা পাটাইতেন ও কিছু লোল সঙ্গে লইয়া অন্য জায়গায় যাইতেন । তিনি জানিতেন এ জায়গা সকলে মিলিয়া ছাড়িয়া গেলে হয়ত পুনরায় জলের খোজ পাওয়া কষ্টক চইলে । এখনও হইত হয়ত অনেকদুল গিয়া পণ্ডিয়াছেন সঙ্গে একটুকলা রুটি কিংলা এক ফোটা জলও নাই । তখন আবাব এ পকম ভাবে চলিতে চলিতে একদিন তাহারা এক কাটা ঝোপে পথ হালাষ্টয়া ফেলেন। তখন --- - আদিম অধিবাসী পাথলেপ বর্শাফলক তৈরী কৰিতেছে দিল । জলেপ অভাবে ঘোড়া, .ত ৫ প্রভূতির ভয়ানক কষ্ট হইতে লাগিল। এই লপ খাদ্য ও পানীযেধ কষ্টেপ মধ্যেও গায়ালেল দুরদর্শীতাল ফলে অভিযান অগ্রসল হইতে লাগিল । কিছুদিন এরূপ চলিবাব পরে আয়াব বাধা হইয়া খাদ্য ও পানীয় আনিবাল জন্য স্কটকে পুনপায় এডিলেডে পাঠাইয়া দিলেন। আয়ারের নিয়ম ছিল জলের সন্ধান পাইলেই জলেব নিকট তাবু লাঞি হই যা গিযাছে, তৃষ্ণায় সকলেল ছাতি ফাটিয়া যাইতেছে । কঁাট ঝোপেল খোচা লাগিয়া ঘোডাল চক্ষু অন্ধ হইল। ল যোগাড় । উপায়ান্তর না দেখিযা আযার ঘোড়া লইয়া লাফাইয়া পড়িলেন। সামান্ত আঘাত লাগিলেও তাহারা নিজেদের র্তাবুতে নিলাপদে ফিলিয়া গেলেন। অন্যান্য সকলে তথম উদ্বিগ্ন চিত্তে র্তাহাদের প্রতীক্ষা কবিতেছিলেন । -
