=ि टs-पठान्छाप्डठा .নবম শতাব্দীর মধ্যঞ্চাশে গুর্জরশক্তি মিছিন্নভোজের নেতৃত্বে উত্তরাপথে অজেয় হইয়াছিল। মিহিরভোজ নাগভট্টের প্রপৌত্র। তাহাব সাম্রাজ্য পশ্চিমে পঞ্জাবের কর্ণাল জেলা হইতে পূৰ্ব্বে উত্তরবঙ্গ পৰ্য্যস্ত ও উত্তরে হিমালয় হইতে দক্ষিণে বেৰতট পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত ছিল। এই বিশাল সাম্রাজ্য তিনি স্বীয় বাহুবলে গঠিত করিয়াছিলেন। মিচিরভোজের সময় হইতেই ভারতে রাজপুত-শক্তিল অভু্যদয হইযাছিল। এই সময় সমগ্র ভবিতবর্ষে তিনটি প্রধান লাজ্য ছিল। উত্তবে গুর্জর প্রতীহারদের রাজ্য, দক্ষিণে বাষ্ট্রকূটদেল রাজ্য পূৰ্ব্বে পালবংশীয়দের রাজ্য। রাজা ভোজ দক্ষিণে রাষ্ট্রকুটশক্তিকে খৰ্ব্ব করিয়াছিলেন। রাষ্ট্রকুটেরা গুর্জরদেব চিরশত্র সিন্ধুদেশের আরবদের সাহায্য লইতে বাধ্য চইয়াছিলেন। গুজবের ৮৬৭ খৃষ্টাব্দের পূৰ্ব্বে কোনও সময়ে লাটদেশ অর্থাৎ গুজরাট আক্রমণ কবিয়াছিলেন। কিন্তু গুজবাটের বাষ্ট্রকুট রাজ প্রতিনিধি ধ্রুব ধারাবর্ষ তাহাদিগকে দেশ হইতে বিতাড়িত করিতে সমর্থ হইযাছিলেন। পূৰ্ব্বে পালরাজ্যের সীমান্তে গুজ্জব ও পালদের মধ্যে দীর্ঘকালস্থায়ী সংঘর্ষ চলিয়াছিল। অবশেষে পালেলা মুদগগিরি অর্থাং মুঙ্গেবেব যুদ্ধে গুজ্জবদের হস্তে নিদারুণ ভালে পবাজিত হইয়াছিলেন। রাজা ভোজ প্রায় অৰ্দ্ধশতাব্দী ( ৮৪০—৮৯- ) পর্যাস্ত রাজ্য করিয়াছিলেন। তাহার পুত্ৰ মহেন্দ্রপালেব রাজ্যকালে প্রতীহাব সাম্রাজ্য কাঠিয়াবাড় হইতে মগধদেশ ও উত্তরবঙ্গ পৰ্য্যস্ত বিস্তুত ছিল । বিখ্যাত কৰি বাজশেপর মহেন্দ্রপালের গুরু ছিলেন। নবম শতাব্দীর প্রথম ভাগে মহেন্দ্রপালেব মৃত্যু হইয়াছিল। তাহার মৃত্যুর পর তাহার পুত্রদের মধ্যে রাজ্যেব অধিকার লইয়া বিবাদ উপস্থিত হইঘাছিল। প্রথমে ভোজবাজ ( দ্বিতীয় ) হৈহয়রাজ কোকাল্লের সাহায্যে সিংহাসন অধিকার কবিযাছিলেন। কিছু কাল পরেই মহীপাল প্রথম চন্দেলরাজ হর্ষের সাহায্যে তাছাকে বাজ্যচু্যত কবিযাছিলেন। মহীপাল বিশাল প্রতীহাব সাম্রাজ্য স্বীয় শাসনে স্বপ্রতিষ্ঠিত রাখিতে চেষ্টা করিয়াছিলেন। কিন্তু নিরস্তব গৃহবিবাদের ফলে সাম্রাজ্যের ভিন্ন ভিন্ন অংশ স্বাধীন হইতে -আরম্ভ হইয়াছিল। প্রথমেই গুজরাট দেশের চালুক্যরাজ ও মালবদেশের পবমররাজ স্বাধীনতা ঘোষণা করিয়াছিলেন । এই সব কারণে প্ৰতীহার সাম্রাজ্যেব শক্তি হাস হইয়াছিল। এদিকে মহালাষ্ট্রপতি বাষ্ট্রকূটরাজ তৃতীয় ইন্দ্রের বিজয়-বাহিনী ৯১৬ খৃষ্টাব্দে মহীপালকে পবাজয় কবিয়া কান্তকুঞ্জ অধিকাব কবিয়াছিল। মহীপাল প্রয়াগাভিমুখে পলায়ন কবিয়া প্রাণরক্ষা কবিযাছিলেন । এই প্রচণ্ড পরাজযেব পবও সুলাই আরও কিছুকাল গুজ্জব রাষ্ট্রীয়দের অধীনে ছিল। মহীপাল চন্দেলাধিপতিব সাহায্যে কান্তকুঞ্জ পুনরায় অধিকার করিযাছিলেন। এই অবনতির সময়েও প্রতীহার রাজ্যশক্তি নিতান্ত হেয় ছিল না। ৯১৫–১৬ খৃষ্টাব্দে বুগদাদ নিবাসী অালমসৌদী নামক মুসলমান পৰ্য্যটক ভাবতবর্ষে আসিয়াছিলেন। তিনি প্রতীহারদেব বিশাল সাম্রাজ্য তাহাদেশ অসংখ্য সেনা ও দক্ষিণেব বাষ্ট্রকুটরাজদেব সহিত চিলন্তন বিরোধেব উল্লেখ কলিমাছেন। মঙ্গীপাল ৯৩১ খৃষ্টাব্দে জীবিত ছিলেন। মহীপালেব পল তাহলে ভ্রাতা বিনযকপাল বা হেম্বেপাল রাজা হইয়াছিলেন। বিনায়কপালেল পর মহীপালের পুত্ৰগণ, মহেন্দ্রপাল দ্বিতীয, দেবপাল, মহীপাল দ্বিতীয এবং বিজয়পাল পর পল লাজা হইয়াছিলেন। ইছারা সকলেই পিতাব পল ২৪১৫ বৎসরের মধ্যেই সিংহাসন লাভ করিয়াছিলেন। বিজযপাল ৯৬০ খৃষ্টাব্দে রাজ্য কবিতেছিলেন। ইহাব রাজ্যকালে বিশাল গুঞ্জর প্রতীহাব সাম্রাজ্য কান্তকুস্তোব স্থানীয় রাজ্যে পরিণত হইয়াছিল। গুজবাটে চালুকা মূলরাজ ৯৭৪ খৃষ্টাব্দে সাম্রাজ্যস্থচক পদবী গ্রহণ করিয়াছিলেন । জেজাকভুক্তি বা জিকোঁটার (বুন্দেলখণ্ডের ) চন্দেলবংশীয় রাজগণ যশোবন্মার সময চইতেই রাজকীয় পদবী গ্রহণ করিয়াছিলেন। ডছাল ( জব্বলপুরের নিকটবরী প্রদেশ) প্রদেশের চেদিবাজগণ বহু পূর্কেই স্বাধীনতা ঘোষণা কবিযাছিলেন। বিজযপাল দীর্ঘকাল রাজ্য করিয়াছিলেন। তাছার পুত্র রাজ্যপাল ১•১৮ খৃষ্টাব্দে কান্তকুক্সের সিংহাসনে আসীন ছিলেন। এই বৎসরে সুলতান মহম্মদ গজনী ভারত আক্রমণ করিয়া মথুরাপুরী ধ্বংস করিয়াছিলেন। من ۹ معلمم
- جیمیمیجہ حمیجہ
