পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: গৰুরুশিল্প কাটিতে কাটিতে যখন লোহ-পাত্রটির গা বেশ উবড়া খুবড়া হইয়া যায়, তখন সেটিকে অল্প আগুনের অ’াচে বসাইয়া খড়ি দিয়া নক্স অ’াকিয় তাহার উপর একটি লোঃ-শলাকা দিয়া হাতে করিয়া চাপ দিয়া লসাইয়া যাক্টতে হয়। আগুনের তাপে এবং লৌহশলাকা দ্বারা হাতের চাপ পাঠয়া রূপার সূক্ষ্ম তার গলিয়। গিয়া লোহার পাত্রটিতে অ’াটিখ1 বসিয়া যায় । তারপর সেটিকে পাঞ্জাবের তাছনিশা ও জারনিশার কাজ পালিস করিয়া লঙ্গলেই “কোফতের কাজ” হইল কোফতগিরি ছাড়াও “তাতনিশ"।” “জানিশ।” এই দুই প্রকারের লোহার বাসনে রূপার তার বসানোর রীতি প্রচলিত আছে। এগুলি প্রায় উক্ত প্রকারের প্রণালীতেই তৈয়ারী হয় । কেবল এষ্ট হুই উপায়ে কৰিতে গেলে তাক নিশার বেলায় মোট ও চওড়া এবং জারনিশার বেলায় সরু তারের প্রয়োজন হয় এবং উভয় ক্ষেত্রেই লোকার পাত্রে খোদাই করিয়া নক্সা পূর্বেই কাটিয়া রাপিতে হয়। SAASASASS >> * (t -- আর ঐ খোদাই-করা নক্সার অংশের মধ্যেই সোনা বা রূপার তার বা পাত বসাইতে 莎项1 নিজাম হায়দ্রাবাদ রাজ্যের অন্তর্গত বিদর অর্থাৎ প্রাচীন বিদর্ভ নগরে বাহমনী রাজ্যের যখন শেষ সুলতান রাজত্ব করিতেন, তপন হইতেই সেখানে এক প্রকার দস্তার উপর রূপ-বসানো কাজের প্রচলন ছিল। ক্রমশ: এই কাজ "বদর বা বিদরী

  • *itg1cदब्र রূপার তার বসানো লোহার*া

নামেই প্রসিদ্ধি লাভ করে । লক্ষেী, পূর্ণিয়া ও এই কাজ মুর্শিদাবাদেও চলিত ছিল। ইছা মোগল আমলের একটি সৌধীন শিল্পে পরিণত হইয়াছিল । সামাদান, ( বান্তিদান ) আফতাব ( জলপাত্র ) অাব খোরা ( পাত্র ) এলাচ ও পানদান প্রভৃতি সামগ্ৰী এইরূপ বিদরা কাজের তৈয়ারী হইত। বিদরার ছ’কারও প্রচলন এখনো লক্ষেী অঞ্চলে আছে। এখন ক্রমশ: বিদেশী সস্ত দ্রব্যের আমদানীর সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশের এই --53