পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

------- ਯੁੱਟੇ ৰশিক্ষ, एst*ादम ब्र5ना कब्रिप्रा ये श्रग्रिाड हिनकn c४ाम করিতে লাগিলেন। একদিন তিনি কোন একটি গ্রামে একটি যজ্ঞ করাইয়া একটি পশু দক্ষিণস্বরূপে প্রাপ্ত হন। পশুটি পাষ্টয়া তিনি ভাবিলেন, ইহার মাংস ভগবান অগ্নিতে আহুতি দিতে হইবে। কিন্তু বিন লবণে মাংস আস্থতি দিলে অগ্নি ও মদ্যান্য দেবতারা আহার করিতে গিয়া অগ্নিশম্মী হুইবেশ । — লবণ চাই । পশুটিকে তপোবনে বাধিয়া রাখিয় লবণ সংগ্রহের জন্য তিনি একটি গ্রামে .গলেন । - ইহার মধ্যে কতকগুলি পাপ পশুটিকে অরক্ষিত দেখিয়া বধ করিয়া বেশ নিশ্চিস্থ মনে মাংগ র"াধিয়; আছর করিয়া চলিয়ঃ গেল । বোধিসত্ত্ব লবণ ও (*) মগধ রাজ্যে রাজ গুহ নগরে শঙ্খ বণিক নামে এক মহাশ্রেষ্ঠ ছিলেন । বাঃ শিপা নগরে পিলিয়ু নামে এক ধনকুবের বণিক ছিলেন । দুই জনের মধ্যে যথেষ্ট মৈত্রী ছিল। ধারাণসী ও রাজগৃহের মধ্যে বাণিজ্য সম্বন্ধ ছিল , পাণিজ্য-উপলক্ষে দুষ্ট জনের প্রায়ই দেখা-সাক্ষাৎ হুই ক। দৈবস্থাপিাকে পিলিয়ের বহু সহস্ৰ শকট পণ। দবা ডাকতে লুঠিয়া লইল । বাণিজ্যের শ্রীলদ্ধির জন্য তিনি রাজ ভাণ্ডারে ও আনানা শ্রেষ্টীদের নিকট ঋণ করিলেন । শেষে ঋণের দায়ে পিলিয়ু সৰ্ব্বস্বাস্ত হুইয়া পড়িলেন। তখন পিলিয় স্ত্রীকে সঙ্গে করিয়া রাজগুছে বন্ধুর গুহে আসিয়া উপস্থিত হইলেন । বন্ধু তাছাকে আলিঙ্গন করিয়া পাশে বসাইয়া কুশল-প্রশ্নাদি জিজ্ঞাসা করিলেন । পিলিয় বন্সিলেন, “ভাই, আমার সব্বস্ব গিয়াছে। আমি আজ পথের ফকির, তোমার কাছে সাহায্য ভিক্ষার জন্য এলাম।” শঙ্খ বলিলেন, “সে আর বেশী কথা কি, তুমি আমার সহোদর ভাইয়ের চেয়েও বেশী। আমার আদ্ধেক তোমার। আমার দাস দাসী স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তিও অদ্ধেক তুমি নাও। তোমাকে দিয়েও আমার যথেষ্ট থাকিবে ।” পিলিয় অম্লান ৰদনে বন্ধুর সম্পত্তির আদ্ধেক অধিকার করিয়া বারাণসী নগরে ফিরিয়া গেল। কিছুকাল )○> Q नtहै--डtश्iह णश्रूिण, भूत्र ७ *द्र अङ्ध्रि! भltछ् । বোধিসত্ত্ব তখন ঐগুলি অগ্নিতে ফেলিয়া দিয়া বলিলেন, "ছে, অগ্নি, তোমার ক্ষমতা আমি বেশ বুঝতে পেরেছি। তথাই তোমাকে এতদিন ধরে ঘি ঢেলে সেবা করে এসেছি। তুমি নিজে মাংস খেতে খুব ভালবাস, অথচ তুমি তোমার আগর রক্ষা করতে পারলে না। নিজে তুমি আপন সম্পত্তি রক্ষা করতে পার না--তুমি আমাকে বাচাবে কি ক’রে, ঠাকুর ? তোমার পুজা করা বোকামি । ছায় ছায়, এতদিন বৃথাই ধোয়ায় চোখ লাল করেছি। তোমার যেমন শক্তি, তোমার আন্ততি তেমনি হওয়া উচিত । এই লও শিঙ, ক্ষুর আর লেজ।" এই বলিয়া বোধিসত্ত্ব জল ঢালিয়া ত্রিশ বছরের আগুন নিবাষ্টয়া গুছে চলিয় গেলেন। ছচ বণিক পরে শখেরও দুদিন উপস্থিত চল । ক্রমে শঙ্খও সৰ্ব্বস্বাস্থ হইয়া পড়িল । তখন তিনি ভাবিলেন-যাঃ এখন বন্ধুর কাছে । বন্ধু ত বটেই, ত’ছাড়া তাকে আমার সর্বম্বের অদ্ধেক দিয়েছি, সে নিশ্চয় আশ্রয় দেলে । শঙ্খ পত্নীকে সঙ্গে লইয়া বারাণসীতে উপস্থিত হইলেন। বারাণসীতে প্রবেশ করিয়া শঙ্খ পত্নীকে বলিলেন, "যদিও আমাদের দুরবস্থা হয়েছে, তা হলেও তুমি নগরের পথ দিয়ে হেঁটে বন্ধুর বাড়ীতে যাবে, .সটা ভাল দেখায় না। তুমি এই ধৰ্ম্মশালায় অপেক্ষ। কর, আমি বন্ধু-ভবনে গিয়ে তোমার জন্য যানবাহন পাঠিয়ে দিচ্ছি।" পত্নী সম্মত হইল। শঙ্খ পত্নীকে রাখিয়া বন্ধুর গৃহে গেলেন। শঙ্খকে দেখিয়াই বন্ধু বুঝিতে পারিলেন, শঙ্খ পথের ভিখারী হইয়াছেন ; চিনিয়া শঙ্খকে আদর আপায়ণ করিলেন নাবলিলেন, “কোথা উঠেছ ?" শঙ্খ। আমি এক ধৰ্ম্মশাnায় উঠেছি, কিন্তু সেখানে খাব কি ? আমার সর্বস্ব গিয়েছে, তাই তোমার আশ্রয়েই এলাম । পিলিয়। এখানে আশ্রয়-টাশ্রয় মিলবে না, নিজের দোষে সৰ্ব্বস্ব হারিয়েছ। তোমার প্রতি আমার দয়া নাই। তাছাড়া তোমার উপর শনির দৃষ্টি পড়েছে। --- - -- 回