পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

)|ళ్లR 物 δή ão ... w s) AIA I o শিখ ইতিহাসের সহিত বাবা پایگا Դ {Տ ধৰ্ম্মপ্ৰৰণ ছিলেন। নানকের নাম । আমব ইহঁয়া { ৮৮০ পৃষ্ঠার পর o ছেলেবেলাতেই তাহার বুদ্ধির

  • - + Sta= ------- - - - - -

আছে । ভারতবর্ষে লে সময়ে శ్రోFFFAతా: বেশ বিকাশ হইয়াছিল । ; পাচ বাবা নানকের অাবি ভাব হইয়৷ ছিল, সে সময়ে তাহার মত মহাপুরুষের জন্মের আবশ্যকতা ছিল । নানক, পৃথিবীর সকল মানুষই যে ধৰ্ম্মকে জাতিবর্ণ নিদিশে৭ে আপনার পলিম্ব। গ্ৰহণ করিতে পারে এমন এক ধৰ্ম্ম পচার করিয়াছিলেন। তাeার পূৰ্ম্মে কোন সঙ্কীণতা ছিল • ; তাহার কাছে কোন জাতিবিচার ছিল না— সকলে ৩tহার শিষ্যত্ব গইণ করিতে পারিত । পৃথিবীর সকল মানুষই ছিল তাঙ্গার আপনার জন । সঙ্কীর্ণ পৌরাণিক ধৰ্ম্মেব লন্ধন হইতে র্তাচার হৃদয় মুক্তিলাভ করিয়াছিল এবং সেই মুক্তি তিনি সকলের কাছে প্রচার করিবার জষ্ঠ জীবন উৎসগ করিয়াছিলেন। বাবা নানক ইংরাজী ১৪৬৮ খৃষ্টাব্দে । বাঙ্গাল ৮৯২ সালে ) লাহোরের নিকটবর্তী তালবওঁী নামক একটি ক্ষুদ্র গ্রামে শুভ পুণিম। তিথিতে জন্মগ্রহণ করিয়াছিলেন। তাছার পিতার নাম কালু এবং মাতার নাম ত্রিপতা । ইহার দেবী বংশীয় ক্ষত্ৰিয় । পিতা কালু জাতিতে জাঠ ছিলেন। তিনি কুষি ও সামাঙ্গ ব্যবসায়ের দ্বারা জীবিক। উপাৰ্জ্জন করিতেন। স্বাভাবিক বৈরাগা লইয়াই নানক জন্মগ্রহণ করিয়৷ ছিলেন। সাধারণত: যে বয়সে শিশুরা খেলাধুলায়, মাতিল থাকে, সেই ৰমসেই নানক চিন্তাশাল, মিতভাষী বছর বয়সে তিনি তাহার গ্রামের গুক মহাশয় গোপাল পাধার পাঠশালায় পড়িতে গিয়াছিলেন। সেই অতটুকু বয়সেই তিনি “ঈশ্বর আছেন তার প্রমাণ কি ?" এইরূপ নানা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করিয়া শিক্ষক মহাশয়কে হতবুদ্ধি করিয়া ফেলিতেন। পাঠশালার লেখাপড়া শেষ করিয়৷ নানক বৈদ্যনাথ নামক একজন সংস্কৃতজ্ঞ পণ্ডিতের নিকট সংস্কৃত ও মৌলবী কুতবুদ্দীন মোল্ল সাহেবের নিকট পারসী শিক্ষা করেন। নানক সংস্কৃত ও পারসী উভয় ভাষার বর্ণমালার প্রত্যেক বর্ণ লইয়া এক একটি ভাবপুর্ণ সুন্দর শ্লোক রচনা করিয়া শিক্ষক দুইজনকে বিস্মিত করিয়াছিলেন । নানকের সম্বন্ধে নানারূপ গল্প প্রচলিত আছে । এখানে তাহার একটি মাত্র গল্প বলিলাম । একদিন বালক নানক বিপাশা নদীতে স্নান করিতে গিয়াছিলেন। নিকটে কয়েকজন ব্রাহ্মণকে তৰ্পণ করিতে দেখিয় তিনি হস্ত দ্বারা তীরে জল সেচন করিতে লাগিলেন। অল্পবয়স্ক বালককে বিনা প্রয়োজনে এইরূপ জল লেচন করিতে দেখিয়া ব্রাহ্মণের বলিয়া উঠিলেন—“বালক, তুমি জল লইয়া কি করিতেছ?” নানক প্রশ্নের উত্তর না দিয়াই পাণ্টা প্রশ্ন করিলেন*আপনার জল দ্বারা ও কি করিতেছেন ?" একজন বাহ্মণ উত্তর করিলেন,—“আমাদের পরলোকগত