পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

|-- stareh-وجfiss مممممم۔ ইহার বিশেষ উৎকর্ষ লাভ হইয়াছিল । আমাদের দেশে নিম্নলিখিত স্থানে এইরূপ মিনার কাজ করা হইয়া থাকে। যথা—জয়পুর আলোয়ার, দিল্লী, ভবানীপুর (কলিকাতা), কাশী, (সোনার উপর মিনাকারী) মুলতান, ভাওয়ালপুর, কাশ্মীর, কাঙ্গড়, কুলু, লাহোর, সিন্ধু-হায়দ্রাবাদ, করাচা, আবোতা বাদ, নূরপুর, লক্ষেী, কচ। আর এক প্রকারের মিনার কাজ হইয়া থাকে, যাহাতে মিনার রঙের প্রলেপের উপর জালিকাটা সোনার কাজ বসানো হইয়া থাকে । এরূপ কাজ একমাত্র প্রতাপগড় এবং তাহারই নিকটবৰ্ত্তী রাংলামেই হঠয়া থাকে । মিনার কাজের সববাপেক্ষা প্রাচীন নমুনা উপরের অংশটি মরকত পাথরের এবং তাহা সুন্দর ভাবে মণিমাণিক্যখচিত । আর মিনাকারীর মধ্যে জন্তু, গাছপালা, লতাপাতা প্রভূতির নক্সাকাটা আছে ; এই দণ্ডটির মিনাকারী কাজ আজও উজ্জল আছে । মনে হয়, বুঝি এইমাত্র শিল্পী উহা প্রস্তুত করিয়া রাখিয়া গিয়াছে। ইহাই জয়পুরের মিনাকারীর একটি বিশেষত্ব। উহ। কখনো মলিন হয় না। ইউরোপ লা পারস্থ্যে মে সল মিনার কাজ হয়, জয়পুরের কাজ এক পক্ষে সেগুলিকে ও ছাপাইয়া যায—তার উজ্জ্বলতার জন্ম এবং বিশেষ করিয়া লালবণের অপুৰ্ব্ব সমাবেশের জন্য । মিনার কাজ সাধারণতঃ মণিমাণিকপচিত জড়োয়ার গeনার নীচের মিশরের প্রাচীন গহনা-সোনা ও পাথরের তৈয়ারী পাওয়া যায় তুরাণ রাণীর গহনায়। কায়রো মিউজিয়ামে তাহ আজও রক্ষিত আছে । প্রথম আহমেসের পত্নী আনুমানিক খৃঃ পূঃ ১৭০০তে এই গহনা পরিধান করিয়াছিলেন। অতএব এই মিনার কাজের প্রাচীনত্ব সহজেই প্রমাণিত হয়। সবচেয়ে পুরাতন ভারতীয় মিনাকারীর কাজ পাওয়া যায় আকবরের সময়কার মানসিংহের হাত রাখিবার মিনার কাজওয়ালা সোনার দণ্ডটি। এই দণ্ডটির ગ ૨Xર ○び @**ー মাদুলী প্রভৃতিতেও মিনার কাজের বিশেষ মংশেই করিতে দেখা যায়। প্রচলন ছিল ৷ জয়পুর যেরূপ সোনার উপর লাল রঙের মিনার জন্য প্রসিদ্ধ, লক্ষ্মেণ, কাশ্মীর এবং লাহোর রূপার উপর নীল ও সাদা রঙের মিনার জন্যে তেমনি প্রসিদ্ধ ছিল। এখন মিনাকারীর কাজের প্রচলন কমিয়া যাওয়ায় ক্রমশ: এই সুন্দর সেখীন শিল্পটি লোপ পাইতে বসিয়াছে। - - SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSAAAAAAS