পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৯২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ALLuDD BBBBDYJDS DMTBD DHHBBBB ---------------- ـه* বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপিত হয়। বৌদ্ধ গ্রন্থে ইহাকে বিক্রমশিলা মহাবিহার বলা হুই যাচ্ছে । বি ক্রমশিলা নামের ইতিহাস সম্বন্ধে কয়েকটি প্রবাদ প্রচলিত আছে এখানে একটির উল্লেখ করিলাম । শিক্রমশিলা নামে এক যক্ষ ইহার কাছাকাছি কোন এক পাহাড়ে বাস করিত। তাহার নাম হইতে এই বিহারের নাম হইয়াছে বিক্রমশিলা বিহার । আবার কেহ কেহ অনুমান করেন, রাজা ধৰ্ম্মপালের "বিক্রম’ আখ্যা হইতেই এই বিহারের নাম হইয়া ছিল, বিক্রমশিলা । বিক্রমশিলা ৰিহার কোথায়, কোন স্থানে ছিল, সে কথা লইয়াও নানা মত প্রচলিত। অনেকেই অবস্থিত ছিল । এই পাথরঘাট ভাগলপুর হইতে চব্বিশ মাইল পূর্বে ও কহলগাও ছয় মাইল উত্তরে অবস্থিত। প্রাচীন নাম হইতে পাথরঘাটার বিক্রমশিলা বিক্রমশিলার (পাথরঘাটার) একটি ছোট গুহ। সঙ্ঘারাম। উহার সংস্কৃত নাম শিলা-সঙ্গম । বৌদ্ধদের লিখিত সংস্কৃত গ্ৰস্থ হইতে জানা যায় যে, এই বৌদ্ধ মহাবিহার গঙ্গার দক্ষিণ পাশ্বে অবস্থিত ছিল । এই বিহারের কক্ষগুলি পৰ্ব্বতগাত্র খোদিত করিয়া নিৰ্ম্মিত হইয়াfছল । কথিত আছে, সে সময়কার প্রসিদ্ধ শিল্পী ধীমান "प्ला

- ও বাতপাল এই বিহারের গঠন পরিকল্পনা করিয়াছিলেন । বিক্রমশিলা বিহার विमृ? 5.5. বলেন যে, মগধরাজ্যের মধ্যে গঙ্গার পশ্চিম তীরে বিক্রমশিলা বিহার অবস্থিত ছিল। কাহারও কাছারও মতে ভাগলপুর জেলার তান্তগত পাথরঘাটা নামক স্থানের একটি পাহাড়ের উপর এই বিশ্ববিদ্যালয় - F. 2 Տ88> এমন সুন্দরভাবে গঠিত ছিল যে, তিববতবাসীরা এই মহাবিহারের আদশে ঠাহীদের সঙ্ঘারাম (মঠ)গুলি নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। বিক্রমশিল বিহারের ছয়টি দ্বার ছিল— উত্তর, দক্ষিণ, পূর্ব, পশ্চিম—মধ্যের প্রথম ও দ্বিতীয় দ্বার। ইহার সুবিস্তৃত প্রাঙ্গন --- ------------اسم.. سمصمم