পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

f_ளு-சான் - আজও আছে । পেছনের প। দুটোর ভর দিয়ে চলে চলে মীর সামনের প। দুটো নানা রকম কাজে श१ि८ शश्ोि: श्रांशु *प्रम वन:श ८१tच ।। ८ण সল মাছ জগতে প্রথম দেপা দিয়াছিল, তাদের দেহ BBBBB BBB BB BBB BBS BB B BB থেচর পার্থী প্রথম আকাশে উড়েছিল, তাদের মুখে দাত ছিল। আজ নেই, তোমরা জান। সব প্রাণীর দেহই এই রকম বদলে বদলে এসেছে । যাক গে, প্রাণিতত্ত্বের ক্ষার বেশী কথা বলে তোমাদের মাপ। "গুলিয়ে দেব না । শুধু এমিবার কথাটা গুণতে ইলে। এমিল অতি ক্ষুদ্র প্রাণী ; কাটাপু । অণুবীক্ষণ দম্ব না হলে একে SBBS BB BS BSS zJK KK BBB S JJB KKJ কথা, তোমাদের দেঙ্গের রক্তে ও এমিবা আছে । এ যে আদিম জানোয়ার, তাতে সন্দেহই নাহ, কেন না, এর চোথ নেই, মুখ নেই, পা নেই, ইত নেই, অথচ প্ৰাণ আছে । ডিম পাড়ে না, বাচ্চ দের না, অথচ এর বংশ বৃদ্ধি ছয় । এই এমিবা যে স্ষ্টির প্রথম প্ৰাণী, তা নয়। এর .চয়ে ও অকিঞ্চিৎকর ক্ষুদ্র জীব হতে পাণিজগতের আরস্থ হয়েছে । তবে তাদের আজ আর কোন চিঙ্গই বক্তমান নেই । অণুবীক্ষণ দিয়ে এই কীটাৰ্ণলে দেখলে মনে হয়, যেন একটা পলথলে জেলা মাছের টুকবো পড়ে আছে । গোলগাল , কার কোন গঙ্গই নজবে পড়ে না । কিন্তু এর কাছে একটু জোরাল এসিডের ফোট ফেললে সমস্ত শরীরটা এ কুঁচকে •োয় ঠিক মাল্য কি অন্ত দস্তুর মতন। এল কাছে এক টুকবো পাবার দবা রেখে দিলে এ ধীরে ধীবে দেইখানাকে ঘগটে ঘসটে খাবারের কাছে নিয়ে নয়। তারপর নিজের শরীব দিয়ে খাবারের কণাটাকে ঢেকে ফেলে। একটু পরেই দেখা যায়ু, খাবার নেই, এমিবা তাকে খেয়ে ফেলেছে। তোমরা বলবে খেলে কি করে, মুখ নেই, পেট নেই! কেন থাবে না ? তার সমস্ত দেহটাই যে মুখ-পেট । এই ধার এমিবার বংশ বৃদ্ধির কথা শোন। সে তোমাদের গাহটির মতন বাচ্চ বিয়োয় না, ঠাসটির মতন ডিম ও দেয় না, তবে এক থেকে অনেক হয় কি করে । অণুবীক্ষণে চোখ লাগিয়ে বসে থাক —অমক্ষণের মধ্যেই দেখবে যে, সেই গোল-গাল জীব-কণাটার চারিদিকে আঙ্গুলের মতন কি সব বার ইচ্ছে । তার পর, দেখতে দেখতে সেটা দুভাগ হয়ে গল । শেখানে একটা এমিবা ছিল সেখানে দুটো X8ԳՆ --- - এল। বংশ বৃদ্ধি অার কাকে বলে ! ক্রমশ: এই এমিবার একটা পরিবর্তন হল। দুই এক দিনে হল তা নয়, অনেক হাজার হাজার বছর লাগল। করলে কি, সে অাস্তে আস্তে সমুদ্রের জল থেকে একটা গায়ের খোলা সংগ্রহ করলে । তখন তার নাম হল গ্লবিজেরিনা প্লবিজেরিন (Globige ina) । ভূতস্থের দিক থেকে এই গ্লবিজেরিনার একটা কীৰ্ত্তি তোমাদের জানা উচিত। কেন না, এরই দেহ থেকে ইংলণ্ডের বিখ্যাত চা-খড়ির পাহাড়গুলো গড়ে উঠেছে। প্রাচীন জন্তুগুলোর নাম করতে গিয়ে এক রকমের প্রাণীর কথা বলতে ভুলে গেছি। তাদের নাম উভচর। তোমাদের পরিচিত উভচর হচ্ছে বেণ্ড । পৃথিবীব অঙ্গার লগে এই ভেক জাতীয় প।ণীরা ইয়েছিল মহিলের মতন প্রপাও । এরা আজকালক1র বেঙ ও কুমীরেব মতন কখনও জলে, কখনও ডাঙ্গায় থাকত। সখন তাদের পায়ের ছাপ পড়ত। সময়ে সময়ে এট ছাপাগুলো জোয়ার আসবার আগে গরম রোদে শুকিয়ে বেশ শক্ত হয়ে যেত। তার পব জলের তোড়ে সেই শক্ত দাগের উপর পলিমাটি ঢাকা পড়ত। ভাটা হলে আবার রোদে শুকোত । জোয়ার এলে আবার মাটি চাপ পড়ত। ক্রমশঃ হল কি, শান । বহু যুগ ধরে মাটি পড়ল সেই পায়ের ছাপগুলোর উপর । কোটি কোটি বৎসর পরে যথানিয়মে নীচের স্তরগুলো উপরের চাপে, গরমে, জমে পাথর হয়ে গেল। কিন্তু পাপরের ভেতর রয়ে গেল সেই অতিকায় ভেকের পায়ের ছাপ। কালের গতিতে সেই পুরানো জলাভূমি ভূগভের আগুনের ঠেলায় উঠে পড়ল পাহাড় হয়ে । তখন সেই পাহাড় থেকে লোকে কেটে কেটে নিয়ে যেতে লাগল বেলে পাথর, বাড়ী তৈরী করবার জন্ত। একদিন হল কি, এক প্রকাও পাথরের চাঙ্গড়ার উপর দেখা গেল দুটো ছাপ মানুষের হাতের মতন, পাচ পাচটা আঙ্গুল মৃদ্ধ। মজুরের ভেঙ্গে পড়ল সেই দিকে, এই ভূতুরে ছাপ দেখবার জন্ত। তারা সবাই বলাবলি করতে -- -