পাতা:শিশু-ভারতী - চতুর্থ খণ্ড.djvu/৩৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- _ s:-29:ణా: - টু-.*":"দ্যে గాA7


וג বিড়াল ८७fभ५1 । $1: '*]*ि' १॥ ',মনি পড়াগকে বড় ভাণপাপ। Çሃርየ ̇=- ÷÷ ছোট ছোট পোকা-খুকী রাত- င္ဆိုႏိုင္လည္တံ့”ို 燃 リエ%ソ so দিন বিড়ালকে কোণে করিয়া, 2يع ثلإ বিড়ালকে কাছে সাইয়া বা বিড়ালের গায়ে হাত বুলাহয়া আদর না করিয়া থাকতে পারে ন| বিড়ালকে শুধু কি ছোট ছোট ছেলেমেয়েরাই ভাগবাসে, তা নয় ; বড়রাও বিড়ালকে আদর কবেন। সাধারণ কথায় লোকে লি চালকে বলে—“বাঘের মাসী । মাসী না হইলেও ছই জনের সম্বন্ধ অতি নিকট। জাতি এক, কারণ দুই জনেই ‘কাণিভোঃ', curnivora) বা মাংসাশী জঙ্গ। বংশও এক ; কাৰণ, দুষ্ট জনেই ফেলিডি IFelidae বা মাজারবংশীয় । বিড়াল ও বাঘের মধ্যে আকারগত ঐক্যও আছে। তবে ছোট আর বড়, এই যা তফাৎ। কিন্তু ইহার অতি অতি অতিবৃদ্ধ পূৰ্ব্বপুরুষের একেবারেই ক্ষদ্র জীবট ছিল না। সম্প্রতি এককোটি পঞ্চাশ লক্ষ বৎসর পূলের বিড়ালের পূৰ্ব্বপুরুমের যে কঙ্কাল পাওয়া গিয়াছে তাহা হইতে দেখা যায় যে, বিড়ালের পৃপ পূরুধ ছিল গো-সাপের মত একটা বিকটাকার অথচ লম্বা লঙ্গ পা ওয়ালা এক মাংসাশী হিংস্ৰ জপ্ত। পাচশ ফুট লম্বা মার বার ফুট উচু । তার বৈজ্ঞানিক নাম—পেরাটোসরাস্। এই অদ্ভূত হিংস্র জন্তুষ্ট কিন্তু কালের নানা পরিবর্তনের মধ্য দিয়া আমাদের ‘পুসি' বা ‘মিনির আকারে আসিয়া পৌছিয়াছে । বিড়ালের শরীরট আমরা চারিভাগে ভাগ করিতে পারি—মুও, ধড়, পুচ্ছ ও পা। মুগুটি ত দেখিয়াঙ্গ ৰিডালেব পুৰ্ব্বপুর্বয


o ബ് --- বুঝিতে পার যে, আর কিছুই নয়, কেবল একটি গোলাকার হাড়ের বাক্স । এহ বাক্টোর ভিতর মস্তিষ্ক থাকে । বাক্সের পশ্চাতে পাড়ের গায়ে একটি ছিদ্র আছে । সেই ছিদ্রটি মাংস ও চৰ্ম্ম দ্বারা আগত, তাই অমর। দেখিতে পাই না। এই ছিদ্রের মগে একটি হাড়ের নল পোড়া আছে। এই নলটি পিঠের উপর দিরা, বরাবর পুচ্ছ পর্য্যন্ত গিয়াছে। মস্তিষ্কও যে পদাগ, এই নলের ভিতর ও সেই পদার্থ থাকে । অনেকগুলি আংটির মত হাড় গায়ে-গায়ে সংযুক্ত হইয়। এই নলটিকে প্রস্থত করিয়াছে। এই আংটির মত লিডালের | পিঠের শিল দাড়। সুতরাং ""... পিঠের শির-দাড়া একখানি হাড় নয়। আাকাৰ ও গঠন: ' - পিঠ পার হুইয়া যখন এই ছাড়ের আংটিগুলি পুচ্ছ গড়িতে থাকে, তখন ইহারা ক্রমে ক্ষুদ্র হইতে ক্ষুদ্রতর হয়, আর নিরেট হইয়া আসে। পুচ্ছের শেষভাগে একে পারেই হাড় থাকে না। মুণ্ডের সন্মুখে, হাড়ের বাক্সের তলভাগে, বাহিরের দিকে যে ছিদ্রটি আছে তাহাই বিড়ালের মূখ। মুখ হইতে একটি নলী বক্ষঃস্থল দিয়া পেট দিয়া একেবারে পুচ্ছের মূল পৰ্য্যন্ত গিয়াছে। নলীর যে ভাগ গলার কাছে থাকে, তাহাকে ফেরিংস বলে। বুকের ভিতর যে ভাগটি থাকে, তাইকে ‘ইসোফেগাস বা অল্পবহ। নলী বলে। পেটের উপরকার নলটি যখন প্রসারিত হয়, তখন তাহাকে ‘ইম্যাক’ বা পাকস্থলী বলে। তাহার পর নলটি সরু হইয়া ও ঘুরিয়া ঘুরিয়া পুচ্ছের তলভাগে গিয়া শেষ হয়। এই ভাগকে অস্ত্র বা নাড়ী-ভূড়ী বলে। উহার ইংরাজী নাম ইণ্টেষ্টাইন। ترک گ


> - - - - - مجتی > - - - 25ఙ5:Sás:35sáR5 క:3RSE:22S::

|Ro: