h !
অঙ্কর কিরূপে বুক্ষে পরিণত হয়, এখন সেকথা বলিৰ । কি প্রাণী, কি উদ্ভিদ, প্রত্যেক জীবিত বস্তুরই দেহ কোষ দিয়া গঠিত। সুতরাং বুদ্ধি পাইতে হইলে কোষের সংখ্য বুদ্ধি করিতে হইবে এবং শিশু কোয গুলির আয়তন বাড়াইত্তে হইবে । কেমন করিয়া কোষ তাছার সংখ্যা বুদ্ধি করে, সেকথা পূৰ্ব্বে বলিয়াfছ। কোষবৃদ্ধি প্রভাবেই অস্কুর বড় হয়। গুড়ি, শিকড় ও ডালপালায় পরিণত হয় । একথা মনে রাখি ও যে, গুড়ি এবং ডালের গঠনে বিশেষ কোন পাগকা নাই । ডালকে ছোট বয়সের গুড়ি বগা যাহতে পাবে। অতএব গুড়ির বিষয় যাen বলা যায়, ডালের বিষয়েও তাইাক্ট বল যাইতে পারে। একটি চারার গুড়ি পরীক্ষা করিলে দেখিতে পাইবে যে, তাগার গায়ের সর্বত্রই পাতা বাহির হয় আম গাছের চার। থে স্থান ইহঁতে পাতা বাহির হইয়াছে তাহাকে গ্রন্থি বলে । গুড়ির যে অংশ দুইটি গ্রন্থির মধ্যে অবস্থিত,তাহাকে পাব বলে। পাতার উপরকার ভাগ এবং শু'ড়ির মধো ধে অংশ থাকে তাছার মধ্যে নাই ।
به
মুকুল হইতেই ডাল বাহির হইবেই, এমন কোন নিশ্চয়তা নাই । কারণ সব মুকুলগুলি বিকাশ প্রাপ্ত না হক্টতেও পারে। ডাল বাহির হইলে তাহার গঠন গুড়ির মতন হয়। তাছাকে ক্রমে গুস্থি, পাতা, মুকুল ইত্যাদি দেখা দেয়। গাছ যখন বাড়িয় উঠে, তপন ষ্টুড়িতে এবং বড় বড় ডালগুলিতে সাধারণত: পাত পাকে না--কেবল ছোট ছোট নরম ডালগুলিতেই পাত থাকে । গুড়ি এবং ডালে অনেক ক্ষেত্রে পত্রচিঙ্গ (lear-curs) বিদ্যমান থাকেপূর্ণেল কার নে পাতাগুলি ঝরিয়া গিয়াছে এগুলি তাহারই চঙ্গ। তাল, নারিকেল, পেপে ইত্যাদি গাছে তোমরা পত্রচিঙ্গ দেখিতে থাকিবে । গুড়ির বাছিরের গঠনের কথা বলিলাম। এইবার আভান্তৰীণ গঠনের কথা বলিব । সমস্ত গাছটাত যে কোষের দ্বারা গঠিত, তাই ত তোমরা জল । a sরাং গুড়িটাও যে কোষের দ্বারা গঠিত হইবে, *ঙ্গ ও স্বাভাবিক। কিন্তু সমস্ত গুঁড়ির একই রকমের কোষ থাকে না। বিভিন্ন কাগা করিবার --WikitanvirBot (আলাপ) ১৫:১৬, ৪ মার্চ ২০১৬ (ইউটিসি) গুড়ির মধ্যস্থ কোষ জন্ত গুড়ির ভিতরকার কোষ নানা ভাবে রূপাস্তরিত ፴፪ ! গুড়ির ভিতরকার নানা কোষ সমষ্টির (tissue) বিষয়ু বলিলেই গুড়ির ভিতরকার গঠনের বিষয় বুঝিতে পারিবে । বাহিরের দিকে গুড়ি কোষের একটি মুকুল (bud) থাকে। গুড়ি হইতে যে ডাল - - মুকুল (bud) फु इ इ একটি আবরণ দিয়া ঢাকা–ইফাকে গুড়ির আবরণ १ाश्ञि श्ञ डाझा प्ले शृङ्कन इङ्ग्रे८डई ९ । श्रद५ ज१ ১২১৭ -→→→“向
