পাতা:শিশু-ভারতী - তৃতীয় খণ্ড.djvu/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

! 乐” --fosfase पछाञ्चर्डो - ++* পক্ষে ইহা তাহাব নিজের আবিষ্কাৰ নহে। তাহার পৃষ্ণেই আমাস্তি নামে জাৰ্ম্মণীর একজন জেসুইট ইহাব আলিঙ্গার করিয়াছিলেন। নিউটন দেখান যে, সাদা আলে ভাঙ্গি। গিয়া যে রঙ গুলি নিৰ্ম্মিত হইল তাহদের পথ আবাব অন্য একটি প্ৰিন্ম দিয়৷ উন্টাদিকে লাকাইয়া যদি পুনরায় তাহাদেব এক স্থানে করা যায়, তাই। হইলে পূৰ্ণবাৰ পাদ। আগে আবাৰ ফিলিয়া পাওয়া যায় । নিউটনেব এই পরীক্ষাটির চিত্র দেপিলেই ব্যাপারটা বুঝিতে পারবে । এটগানে কোণব আলোক বিজ্ঞানের একটি সিদ্ধান্ত জানিয়া বাপ । তোমবা পরে স্পষ্ট কবিয়া জানিতে পাবিবে যে আলো ৩ বঙ্গপৰ্ম্মী । শব্দ যেমন বাতাসে তবঙ্গমাত্র, আলো ও তেমনষ্ট আকাশে তরঙ্গমাত্র। এক এক রূপ তবঙ্গ এক এক বড় হঠয আমাদেব চোখে ধরা পড়ে। স্থধ্যের রশ্মিতে সকল রকমেব তরঙ্গই বৰ্ত্তমান থাকে -কাঠ স্থঘোব সাদা আলো-কে মিশ্র বলা হয়। এইজগুই নিউটনেব পরীক্ষার Experiment-4 f- so Aso stoss fz-g মধ্য দিয়া যাইলার কালে নানা রঙে বিভক্ত হই। গিয়াছিল। অপব পক্ষে একবার বিশ্লেধিত হইয়ু সাইবার পর যখন তাঙ্গাল মিশ্রভাব কাটিয়া গেল তখন তাহাব মাব নূতন বঙে ভাঙ্গিয় যাইবার প্রয়োজন রহিল না। এই কাবশেষ্ট দ্বিতীয় প্রিশ্ন দিয়া একবাব বিশ্লেসিত আলে| চলিয় গেলে তাহাব र७, অপবিবর্তিতই রঙ্গিয়া গেল । - fবজ্ঞান এক এক যুগে এক সিদ্ধান্ত গঠন কবে, পথে নূতন তথ্য প্রকাশ পাইলে তাহাকেই আবাব ভাঙ্গিয়া চুরিয়া নুতন কবিয়া লয়। প্রিশ্বেব আলে। বিশ্নেগণ কব| ব্যাপারটির যে ব্যাখ্য' এইমাত্র তোমরা জানিতে পারলে, তাহা ও জ্ঞান-সমুদ্রের উত্তাল তরঙ্গের আঘাত লাগিয়া কয়েকবার নিজের রূপ ও রঙ বদলাইয়া লইয়াছে। আলোক বিজ্ঞানের নতনতম সিদ্ধান্তগুলিৰ সঙ্গে পরিচিত হইতে হইলে ইহার অভিবাক্তির। বড় বড় ধাপগুলিতে পা ফেলা দরকার, এবং তাহা হইলেই তাহার সত্যকার স্বরূপ স্পষ্ট হইবাব সম্ভাবনা। সে যাহা হউক, এইবার তোমব ভাল করিম জানিতে প।fরলে যে, স্থধ্যের সাদা আলোর মধ্যে অনেক রঙের আলে| বৰ্ত্তমান । সাধাবশতঃ এই বলা হয় যে, স্বর্ঘ্যেৰ আলোতে শুধু সাতট রঙ আছে। কিন্তু এই কথা ঠিক নয়। তোমরা স্থধোব আলোর যে কিরণ-চিত্র (sport utn) ছবিতে দেপিতেছ, তাহাব এক পাশে লাল ও অন্য পাশে বেঞ্জনে রঙ আছে । কিন্তু এই দুইএর মাঝে কত নানাবিধ রঙ বৰ্ত্তমান তাহার কি সংখ্য আছে । ভাষাতে অত্র গুলো শব্দ নাই, ও নামও নাই, তাই ইহাতে যে বঙ গুলো প্রধান, তাহাবই নাম দিয়া হুর্যোব আলে। সাত রঙের সমষ্টি বলিয়। বর্ণনা ক'ব । বস্তুত: হুধেব সাপ আলে। প্রিশ্ন দিয়া বিশ্লেষণ কবিয়া আমবা অগণ্য বিবিধ বঙের আলে। পাইঘা থাক । এই রঙ গুলিকে আমবা বিশুদ্ধ রঙ বলিব । বিশুদ্ধ বঙেব অর্থ কি ? আলে। প্রিশ্বের দিয়া লইয়। . যে সকলরঙ দেখা যায়, তাঙ্গাই বিশুদ্ধ রচ । কোন8 একট। বিশুদ্ধ ধড়ের আলো ঐভালে আবাল বিশ্লেষণ করিলে কোনও নুতন রঙ, পাঞ্ছয়া যায না । আমাদেব চতুৰ্দ্দকে যে সব বন্ডন বস্তু সব সময় দেখিতে পাই, এইবাৰ তাহাদেব কণ বল ধাইতে পারে। মনে কর, নিউটন.যকিবণ চিত্র (spectruu.) সুধের আলো দিয়া প্রিস্মের সাহায্যে তৈরী করিয়াছিলেন সেই রকম কিরণ চিত্র তোমরা ৪ একটা সাদ। পর্দার উপর ফেলিয়াছ। এগন একটা লাল কাচের টুকর লওএবং যে সাদ আলোর রেগাট। গ্রিশ্বের মধ্যে চুকিয়া নানারণ্ডেবিভক্ত হইতেছে,তাহাবপথে তাহাকে পর। এইবার যদি কিবণ-চিত্রটার দিকে দৃষ্টি নিক্ষেপ কব, তাহা হইলে দেখিতে পাইবে, তাহ হইতে লাল রঙটা ছাড়া অন্য সব রঙই মুছিয়া গিয়াছে। অর্থাৎ লাল কাচের টুকরাট অন্ত সব রঙ গুলিকে শুধু যে লাল রঙে রূপান্তরিত করিতে পাবিল না, তাহাই নহে --ইহা লাল রঙ ছাড়া অন্য গুলিকে নষ্ট করিয়া ফেলিল। ইহাই হইল রঙীন বস্তুসমূহের রঙের মূল তত্ব। রঙীন বস্তু সাদা আলো হইতে নিজের রঙটা ছাড়া অন্য সব রঙ শুযিয়া লইয়া নষ্ট করি ফেলে বলিয়াই রউীন দেপায। তোমরা জলচিত্র বা ওয়াটাৰ কলার (water colour) foil of histol qf", fox ছবি আঁকিতে দেখিয়াছ। যখন রঙ গুলি তুলিতে দিয়া সাদাকাগজে লাগান হয়, তখন কোনও নূতন বঙ ষে তৈয়ারীকর তা-ন্য ববংকতকগুলিবও নষ্ট করিয়াই থাক। ছবি আঁকিবাব সাদা কাগজটার উপর যে বঙই পড় কনকেন, তাই তাহদের সবই প্রতিফলিত করিয়া দেয়। আমরা আঁকিবাব সময় তাহার উপর একটা স্বচ্ছ তরল পদার্থের আবরণ দিয়া দিই। সাদা আলো-কে এই আবরণটিকে একবার সাদা কাগজে পড়িবার সময় অনুবর তাহ হইতে প্রতিফলিত -* Գ - Գ - :b -Փ